You have reached your daily news limit

Please log in to continue


১০ ডিসেম্বর : কার জয়, কার পরাজয়

গত ১০ ডিসেম্বর রাজধানীর নয়াপল্টনে বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দলের (বিএনপি) সমাবেশ অনুষ্ঠান নিয়ে ওই তারিখের আগেই একটা লেখা লেখার বড় আগ্রহ ছিল।

কিন্তু ২০২৪-এর জানুয়ারিতে জাতীয় নির্বাচন হতে যাচ্ছে বিধায় সংবাদপত্রগুলো বেশ আগেভাগেই তাদের সম্পাদকীয়-নীতিতে বেশ সতর্ক অবস্থানে চলে গেছে মর্মে টের পাচ্ছি। আওয়ামী লীগ এবং বিএনপিকে নিয়ে কোনো কড়া লেখা, সমালোচনা কতটুকু সম্পাদনা করে প্রকাশ করবেন কিংবা আদৌ প্রকাশ করবেন কিনা, তা দেখছি বেশ মেনে চলেছেন অনেকে।

আমাদের কিছু আঁতেল আবার দলীয় সমর্থনে যার যার অভিরুচি অনুযায়ী পরিপূর্ণভাবে একপেশে হয়ে পড়েছেন এরই মধ্যে। কারও কারও লেখা পড়লে আমার মনে পড়ে যায় টেলিভিশনে ডা. বদরুদ্দোজা চৌধুরীর এক সময়ের নির্বাচন-পূর্ববর্তী ক্যানভাসের কথা। ‘মনা’ হয়ে যাওয়া এখন স্বাভাবিক-যার নয়নে যারে লাগছেরে ভালো। সাংবাদিক, কলামিস্ট, বুদ্ধিজীবী, শিক্ষক, সমালোচক-যে যেই ঘরানারই হোন না কেন, হালে অনেকের লেখা পড়লেই কেন জানি মনে হয় তাদের অনেকেই ‘মতলবে বৈরাগী নাচে’র পর্যায়ে চলে গিয়েছেন। আমাকে নিয়েও কেউ কিছু ভেবে থাকতে পারেন। কিন্তু আমি অবাক হই, যখন দেখি বঙ্গবন্ধু-বাকশাল, জিয়া, সাত্তার, এরশাদ, শেখ হাসিনা, খালেদা জিয়াকে নিয়ে মূল্যায়ন সহকারে সমালোচনামূলক লেখা ছাপাতেও কাউকে-কাউকে এখন আগপাছ কয়েকবার ভাবতে হয়। এতে ভিন্ন চিন্তার অবকাশ নেই; এমন হওয়াটা স্বাভাবিক। সময়ে সমঝে চলতে হয়। কম-বেশি সবাইকে অস্তিত্বের বিষয়টি এবং ভবিষ্যতের দিকে খেয়াল রাখতেই হয়। সে চিন্তায় আমিও ১০ ডিসেম্বরের আগে ওই তারিখ নিয়ে বিএনপির হম্বিতম্বি এবং আওয়ামী লীগের কঠোর অবস্থান নিয়ে কিছু লিখিনি মূলত দুই কারণে-এক. লেখাটা হয়তো ছাপানো না-ও হতে পারে; নচেৎ দুই. ছাপানো হলেও আমার মতামতে কোনো পক্ষ হয়তো চরম বিরক্তিতে পড়ে যেতে পারে। আমার বিবেচনায়, আমি যে কোদালকে কোদাল বলে ফেলি! কিন্তু গুণীজনরা যে বলেন, সব সত্য কিংবা অপ্রিয় সত্য বলতেই নেই-আমি বোকা কেন সেটা মেনে চলতে পারি না?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন