বিএনপির সমাবেশ রাজনীতিতে কী বার্তা দিল

প্রথম আলো আলী রীয়াজ প্রকাশিত: ১৩ ডিসেম্বর ২০২২, ১৯:০৫

বিএনপির ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশ শান্তিপূর্ণভাবেই শেষ হয়েছে। সব ধরনের প্রতিবন্ধকতা এবং সমাবেশস্থল নিয়ে শেষ মুহূর্ত পর্যন্ত অনিশ্চয়তা সত্ত্বেও ব্যাপক মানুষের সমাবেশ ঘটেছে। ঢাকার সমাবেশে ব্যতিক্রম যা ঘটেছে তা হচ্ছে, দলের মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর উপস্থিত ছিলেন না, উপস্থিত ছিলেন না কেন্দ্রীয় পর্যায়ের অনেক নেতা। তাঁদের কারাগারে রেখেই দলকে সমাবেশ করতে হয়েছে। ঢাকার সমাবেশ থেকে বিএনপি ১০ দফা দাবি উত্থাপন করেছে এবং তার ভিত্তিতে ভবিষ্যতে আন্দোলন গড়ে তোলার কথা বলেছে।


ঢাকা বিভাগীয় সমাবেশকে কেন্দ্র করে ক্ষমতাসীন আওয়ামী লীগ এবং সরকারের পুলিশ বাহিনীর আচরণ, হামলা, মামলা, নিপীড়ন আগের সব সমাবেশের সময়কার মাত্রাকে ছাড়িয়ে গেছে, সেটা বলাই বাহুল্য। তদুপরি, সমাবেশের দিন ঢাকার বিভিন্ন মহল্লায় এবং ঢাকার প্রবেশপথে আওয়ামী লীগ এবং ছাত্রলীগের কর্মীরা যেভাবে পেরেছেন, সাধারণ লোকজনকে হেনস্তা করেছেন। সাধারণ পথচারী এবং বাসযাত্রীদের ব্যক্তিগত মুঠোফোন ‘পরীক্ষা’ করার কাজে নিয়োজিত থেকেছেন। এটি নাগরিকের ন্যূনতম অধিকারের পরিপন্থী। ছাত্রলীগের কর্মীদের এই দায়িত্ব তাঁদের দলীয়ভাবে দেওয়া হয়েছিল নাকি সরকারিভাবে, সেই প্রশ্ন তোলা নিরর্থক—প্রায় এক দশক ধরে, বিশেষত ২০১৮ সাল থেকে রাষ্ট্র, সরকার, দল একাকার হয়ে এমন অবস্থায় দাঁড়িয়েছে যে এগুলোকে আলাদা করে চেনা যায় না।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও