বাঙালির ফুটবলপ্রেম ও বাংলাদেশের ফুটবল

জাগো নিউজ ২৪ সফিউল আযম প্রকাশিত: ১৩ ডিসেম্বর ২০২২, ০৯:৫১

সারাদেশে বিশ্বকাপ জোয়ার। প্রতি চার বছর পর বিশ্বব্যাপী ফুটবল আসর বসে। বাংলাদেশের মানুষ বরাবরই খেলাপাগল। সারাদেশে এক ধরণের উৎসবের আমেজ তৈরী হয়। মাঠে ময়দানে, চা দোকান থেকে হাট বাজার, বিদ্যালয় থেকে বিশ্ববিদ্যালয়, সব জায়গাই ফুটবলের হাওয়া। রাতদিন চলে চুলচেরা বিশ্লেষণ আর জয় পরাজয়ের হিসাব–নিকাশ।


বলা যায় বাংলাদেশের মানুষের মধ্যে ফুটবল সম্প্রীতির এক উজ্জ্ব দৃষ্টান্ত তৈরী করে তা এককথায় বিরল। এখানে কোন রাজনৈতিক দল নেই, কিন্তু আছে প্রিয় তারকা, তারকাকে ঘিরে দেশকে সমর্থন। ফুটবল সম্পর্কে যাদের বিন্দুমাত্রও ধারণা নেই, তারাও আলোচনায় অংশ নেন। এটা ফুটবলের প্রতি দেশের সব শ্রেণির মানুষের ভালবাসারই বহিঃপ্রকাশ।


১৯৩০ সালে প্রথম বিশ্বকাপ ফুটবল উরুগুয়েতে আয়োজিত হলেও বাঙালিদের সঙ্গে বিশ্বকাপ ফুটবলের প্রকৃত সখ্য গড়ে ওঠে আরও পরে। বাংলাদেশ টেলিভিশনে (বিটিভি) ১৯৭৮ সালে আর্জেন্টিনায় আয়োজিত বিশ্বকাপ ফুটবলের ফাইনাল ম্যাচ সম্প্রচার করার কারণে বাংলাদেশের প্রান্তিক এলাকায়ও বিশ্ব ফুটবলের বিষয়গুলো আলোচনায় আসে । ১৯৮৬ সালের বিশ্বকাপ ফুটবলের সব ম্যাচ সম্প্রচার করার মধ্য দিয়ে বাঙালিদের অস্থিমজ্জায় ঢুকে পড়ে বিশ্বকাপ ফুটবল।


সারাদেশের মানুষ যখন ফুটবলের উৎসবে নিজেদের বিলিয়ে দিচ্ছে, সেখানে আমাদের ফুটবলের অবস্থান কোথায়, সে প্রশ্ন স্বাভাবিকভাবেই সামনে আসে। দেশের মানুষের ফুটবলের প্রতি এত দরদ, উন্মাদনা থাকা সত্ত্বেও বিশ্ব ফুটবলে আমরা কেন তলানিতে, সে প্রশ্ন মাথায় ঘুরপাক খায়। মাত্র তিন লাখ মানুষের দেশ আইসল্যান্ড বর্তমানে ইউরোপের উঠতি ফুটবল শক্তি হলেও প্রায় ১৭ কোটির দেশে ফুটবলের কেন দৈন্যদশা সে প্রশ্ন আসাই স্বাভাবিক।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও