You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দেশের অর্থনৈতিক অঞ্চলে ‘আশানুরূপ’ বিদেশি বিনিয়োগ নেই

২০১৫ সালে যখন সারা দেশে ১০০টি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রতিষ্ঠার যাত্রা শুরু হয়, তখন সরকারের লক্ষ্য ছিল বিদেশি ও স্থানীয় উভয় বিনিয়োগকেই আকৃষ্ট করা। যার মাধ্যমে শিল্পায়ন ত্বরান্বিত হবে, ১ কোটি কর্মসংস্থান সৃষ্টি হবে এবং আগামী ১৫ বছরে সেখান থেকে ৪০ বিলিয়ন ডলারের পণ্য ও পরিষেবা রপ্তানি করা যাবে।

তাই সেই ইকোনমিক জোনে মূলধন লাভ, লভ্যাংশ, রয়্যালটি ও প্রযুক্তিগত ফির ওপর ১০ বছরের জন্য ১০০ শতাংশ আয়কর ছাড় এবং বিদ্যুৎ, পানি ও গ্যাস ব্যবহারে মূল্য-সংযোজন করের ওপর ৮০ শতাংশ ছাড়ের প্রস্তাব দেওয়া হয়।

এ ছাড়া, রপ্তানিমুখী শিল্প প্রতিষ্ঠানগুলোকে তাদের উৎপাদিত পণ্যের ২০ শতাংশ স্থানীয় বাজারে বিক্রি করার অনুমতি দেওয়া হয়েছে এবং এই অঞ্চলে কর্মরত বিদেশি নাগরিকরা তাদের নিট বেতনের ৭৫ শতাংশ পরিশোধ করতে পারবেন।

৭ বছর পর এসে সরকার কেবল ৫টি অর্থনৈতিক অঞ্চল প্রস্তুত করেছে, আর উদ্যোক্তারা কয়েক ডজন।

সে অনুযায়ী বাংলাদেশ অর্থনৈতিক অঞ্চল কর্তৃপক্ষ (বেজা) দেশ-বিদেশ থেকে অটোমোবাইল, কেমিক্যাল, ফার্মাসিউটিক্যালস, লাইট ইঞ্জিনিয়ারিং, হাসপাতাল, প্লাস্টিক, ভোজ্যতেল ও খাদ্য প্রক্রিয়াকরণসহ সব মিলিয়ে ২২ দশমিক ১৭ বিলিয়ন ডলারের বিনিয়োগ প্রস্তাব পেয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন