কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

যেভাবে ৩৯ কেজি ওজন কমালেন রুনা

প্রথম আলো প্রকাশিত: ১২ নভেম্বর ২০২২, ১২:৪২

এক যুগ আগে মঞ্চ ও টেলিভিশন অভিনেত্রী রুনা খানের ওজন ছিল ৫৬ কেজি। ২০০৯ সালে তাঁর বিয়ে হয়। পরের বছরই সন্তান রাজেশ্বরীর জন্ম। সন্তান জন্মের সময় তাঁর ওজন ৯৫ কেজিতে ঠেকে। সন্তান জন্মের এক বছর পর মানে ২০১১ সাল থেকে ওজন কমানোর মিশন শুরু হয়। কিন্তু কোনোভাবেই পারছিলেন না। একটা পর্যায়ে ওজন গিয়ে ঠেকে ১০৫ কেজি পর্যন্ত। ওজন কমাতে একাধিক জিম, প্রশিক্ষকের শরণাপন্ন হন। শুরু করেন সুইমিং। ভর্তি হন ইয়োগা ও অ্যারোবিকস ক্লাসে। ডায়েট খাবার খাওয়া শুরু করেন। কিন্তু কিছুতেই কিছু হচ্ছিল না। সবকিছু ছেড়ে দেন। হতাশা, মানসিক অবসাদসহ নানা সমস্যা পেয়ে বসে। তবে তিনি এখন ৬৬ কেজিতে। কীভাবে এতটা ওজন কমিয়ে নিজেকে ঝরঝরে করে নিয়েছেন, সেই গল্পই শোনালেন রুনা খান।


এক বছর আগেও যাঁরা দেখেছেন, তাঁরা এখনকার রুনা খানকে দেখে চমকে যান। রুনা খানের পরিবর্তন সবার চোখে পড়ছে। এক বছরে ৩৯ কোজি ওজন কমিয়ে তিনি পুরোপুরি বদলে নিয়েছেন নিজেকে।


তবে সবাই ১ বছরের বদলে যাওয়া রুনা খানকে দেখলেও এটি আসলে তাঁর ১০ বছরের একটা কষ্টকর ভ্রমণ ছিল বলে জানালেন। ওজন কমানোর গল্প শোনাতে গিয়ে কষ্টের সেই গল্পের ঝাঁপি মেলে ধরলেন রুনা খান।


প্রথম আলোর সঙ্গে আলাপে রুনা খান বললেন, ‘ছোটবেলায় বইয়ে পড়েছি না, বানরের তৈলাক্ত বাঁশে ওঠার গল্প, আমার ওজন কমানোর গল্পটা সে রকমই। তিন পা আগাইতাম, চার পা পিছাইতাম। ওই ১০ বছরের অস্ত্রোপচার ছাড়া সব চেষ্টাই করেছি। ধানমন্ডির প্রতিটা জিমে অন্তত ১০ বারও ভর্তি হয়েছি। ভারতীয় কালচারাল সেন্টারে ভর্তি হয়েছি ৫-৭ বার। উইমেন্স কমপ্লেক্সে সুইমিংয়ে কয়েকবার ভর্তি হয়েছি। অ্যারেবিসকে ভর্তি হয়েছি। বাসায় ট্রেডমিল, সাইকেলসহ ওজন কমানোর যন্ত্রপাতি কিনেছি। আক্ষরিক ১০ বছরে অনেক চেষ্টা করেছি। ডায়েট চার্টের খাবার দিয়ে আমার একটা ফ্রিজ পুরা থাকত—ডার্ক চকলেট, মাশরুম, ক্যাপসিকামসহ আরও কত কী। কিন্তু কিছুতেই কিছু হচ্ছিল না।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও