কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

মূল্যস্ফীতিই এই সময়ের প্রধান সমস্যা

কালের কণ্ঠ ড. আতিউর রহমান প্রকাশিত: ১১ নভেম্বর ২০২২, ১০:৪৩

শুধু বাংলাদেশে নয়, বিশ্বজুড়েই বইছে মূল্যস্ফীতি নামের ‘লু’ হাওয়া। বিশ্বের বর্তমান গড় মূল্যস্ফীতি ১৯৭০ সালের পর সর্বোচ্চ পর্যায়ে। গত ছয় মাসে ইউরোপিয়ান ইউনিয়নে মূল্যস্ফীতি দ্বিগুণ হয়েছে। এর হার লিথুয়ানিয়ায় ১৫.৫ শতাংশ হয়ে গেছে।


পোল্যান্ডে ১১ শতাংশ। যুক্তরাজ্যে ৯ শতাংশ। এশিয়ায়ও এই হার কম নয়। দক্ষিণ কোরিয়ায় ৫ শতাংশ। ভারতে ৭ শতাংশ। বাংলাদেশে ছিল গত সেপ্টেম্বরে ৯.১ শতাংশ। তবে সারা বছরের গড় অঙ্ক ৭ শতাংশের বেশি নয়। অবশ্যই এটি সরকারি হিসাব। সে জন্য ভোক্তাদের পণ্য ও সেবা কেনাকাটার চাহিদাও সর্বনিম্নে। কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো এই পরিস্থিতি সামাল দিতে একের পর এক নীতি হার বাড়িয়ে চলেছে। তাতে আবার মন্দা ত্বরান্বিত হচ্ছে। যুক্তরাষ্ট্রের কেন্দ্রীয় ব্যাংক ‘দ্য ফেড’ এ বছর ছয়বার তার নীতি হার বাড়িয়েছে। তবে মূল্যস্ফীতি যে হারে বেড়ে চলেছে নীতি সুদহার বৃদ্ধির সেই ধারা এখনো বেশ পিছিয়ে আছে। ‘হেডলাইন’ মূল্যস্ফীতির দুটি অংশ—বাড়ির দাম ও পণ্যের চাহিদা। এই পরিস্থিতিতে এ দুটোরই কমার কথা। কিন্তু এখনো এ দুটো খাতের দাম বাড়ন্তই বলা চলে। পণ্য দামের অংশ হিসেবে সারের দামের কথা উঠে আসে। এর প্রভাবেই খাদ্যমূল্য বেড়ে চলেছে। সঙ্গে সেচের জন্য বিদ্যুৎ ও জ্বালানির কথাও এসে যায়। বিশ্ব খাদ্য সংস্থা বলছে যে ২০২১ সালের পর এখন খাদ্যমূল্য সর্বোচ্চ পর্যায়ে উঠে গেছে। এমনকি ২০০৮ এবং ২০১১ সালের খাদ্য মূল্যস্তর থেকেও এখন তা ঢের বেশি। অবশ্যই হালে খানিকটা কমেছে। তবু কভিডের আগের চেয়ে বেশি। কভিডের কারণে সরবরাহ চেইন ভেঙে গিয়েছিল। জাহাজ ভাড়াও বেড়েছে। ইউক্রেন যুদ্ধের কারণে তা আরো বেড়েছে। ভয়ের বিষয় হলো, এই দাম কমার কোনো লক্ষণ নেই। সবাই ধরে নিয়েছে যে জিনিসপত্রের দাম আরো বাড়বে। এই মনস্তত্ত্ব মূল্যস্ফীতিকে আরো উসকে দেয়। এই মূল্যস্ফীতি বাগে আনতে গিয়ে কেন্দ্রীয় ব্যাংকগুলো যে ক্ষিপ্রতার সঙ্গে সংকোচনমূলক নীতি গ্রহণ করছে, তা অর্থনৈতিক প্রবৃদ্ধির ওপর নেতিবাচক প্রভাব ফেলতে শুরু করেছে।  

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও