You have reached your daily news limit

Please log in to continue


আদরের সন্তানরা দেশের সম্পদে পরিণত হোক

সম্প্রতি একটি সংবাদ আমাদের জন্য নতুন করে চিন্তার বিষয় হয়ে দাঁড়িয়েছে। সংবাদটির শিরোনাম ছিল ‘জঙ্গিবাদে জড়িয়ে অনুশোচনায় কাঁদলেন কেবিন ক্রু, কাঁদালেন সবাইকে।’ (৯ নভেম্বর) দুপুরে রাজধানীর কারওয়ান বাজারে র‌্যাব মিডিয়া সেন্টারে সংবাদ সম্মেলনে কান্না করতে করতে ছেলেকে উদ্দেশ্য করে এমিলি বলেন, ‘আব্বু… তুমি যদি আমার মেসেজ পেয়ে থাকো, তাহলে বলছি তুমি চরম ভুল পথে আছ। তুমি তোমার এই মাকে বিশ্বাস করতে পারো।

তোমার কাছে আমার অনুরোধ, তুমি যদি কখনো মাকে ভালোবেসে থাকো, তাহলে দেশের জন্য কোনো ধরনের হুমকির কাজ করবে না, বিশৃঙ্খলা করবে না। আমি অনুরোধ করছি তুমি আত্মসমর্পণ করো।’ জন্মের পর থেকে শিশু তার পারিপার্শ্বিক অবস্থা থেকে শিখতে শুরু করে। তবে কোনো কোনো ক্ষেত্রে উত্তরাধিকার সূত্রে ও বংশগত ভাবে কতগুলো বিষয় শিশুর মধ্যে প্রতিফলিত হতে দেখা যায়। বিশেষ করে মাতৃগর্ভে থাকাকালীন অবস্থায় মাতার অনেক আচরণ ও আমল শিশুর মধ্যে প্রভাব বিস্তার করে। কিন্তু সাধারণ অর্থে শিক্ষার যে সংজ্ঞা, তাতে উল্লেখ করা হয়েছে, জন্মের পর একটি সত্যিকার মানুষরূপে গড়ে তুলতে সাহায্য করে শিক্ষা। মানুষকে নীতিবান ও বিবেকবান করে তোলে শিক্ষা। এ কারণে আগে যে শিক্ষার ব্যবস্থা ছিল তা ছিল গুরুগৃহে অবস্থানপূর্বক শিক্ষা লাভ করা। এ ব্যবস্থায় শিক্ষার্থীকে মাসের পর মাস, বছরের পর বছর গুরুগৃহে অবস্থান করতে হতো। শিক্ষাগুরু শিক্ষার্থীকে দৈনন্দিন শিষ্টাচার, ধর্মীয় শিক্ষাসহ জ্ঞানবিজ্ঞানের বিভিন্ন বিষয় শিক্ষা দিতেন। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন