জাতীয় পার্টির পাল্টি খাওয়া ও ‘অচল’ সংসদকে সচল করার চেষ্টা

প্রথম আলো সোহরাব হাসান প্রকাশিত: ৩১ অক্টোবর ২০২২, ১৮:৪৭

সংসদীয় রাজনীতিতে জাতীয় সংসদই রাজনীতির প্রাণকেন্দ্র হওয়ার কথা। কিন্তু বাংলাদেশে গত ৫১ বছরে সে রকম কোনো আলামত দেখা যায়নি। বরং ক্ষমতাসীন দল সংসদকে যেমন নিজেদের হাতের মুঠোয় রাখতে চেষ্টা করেছে, সংখ্যাগরিষ্ঠতার জোরে হক না হক আইন করেছে। আবার বিরোধী দল সংসদে ভূমিকা না রেখে মেয়াদের মাঝামাঝি এসে বর্জনের পথ হিসেবে বেছে নিয়েছে। এ ব্যাপারে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির মধ্যে খুব একটা ফারাক আছে বলে মনে হয় না। যখন যে দল বিরোধী দলে থাকেন, সরকারের দমনপীড়নের উচিত জবাব হলো রাজপথে ফয়সালা।


নিরুত্তাপ একাদশ জাতীয় সংসদের শেষ বেলায় এসে কিছুটা উত্তাপ ছড়াল। বিএনপি রাজপথে প্রধান বিরোধী দল হলেও জাতীয় সংসদে তাদের সদস্যসংখ্যা মাত্র সাতজন। তবে এই সাতজনের আওয়াজ কখনো কখনো আওয়ামী লীগের আড়াই শ জনের আওয়াজকে ছাপিয়ে যেতে দেখা গেছে। রুমিন ফারহানা ও হারুনুর রশীদের শক্ত যুক্তির কাছে আওয়ামী লীগের বাঘা বাঘা নেতা্রা লা জবাব। হ্যাঁ, তারা জবাব দেন ১৬ বছর ৩২ বছর আগের ঘটনা টেনে। কিন্তু মানুষ তো এখন দমবন্ধ পরিবেশে আছে।

একদা আওয়ামী লীগের বি টিম বলে পরিচিত বিরোধী দল জাতীয় পার্টিও আওয়াজ তুলতে শুরু করেছে। এই প্রেক্ষাপটে গত শনিবার রংপুরের জনসভায় বিএনপির মহাসচিব মির্জা ফখরুল ইসলাম আলমগীর ঘোষণা দিয়েছেন, দল যখনই বলবে, তখনই বিএনপির সংসদ সদস্যরা পদত্যাগ করবেন। এর জবাবে আওয়ামী লীগের সাধারণ সম্পাদক ওবায়দুল কাদের বলেছেন, বিএনপির মাত্র সাতজন সদস্য পদত্যাগ করলে সংসদ অচল হয়ে যাবে না। তাঁর কথা অযৌক্তিক নয়। সাড়ে তিন শ আসনের জাতীয় সংসদ থেকে সাতজন সদস্য চলে গেলে সংসদের ইতরবিশেষ ঘটবে না। কিন্তু নৈতিকভাবে ক্ষমতাসীনদের পরাজয় ঘটবে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও