নিরাপদ সড়কের প্রত্যাশা যেভাবে পূরণ হবে

প্রথম আলো আবু নাসের টিপু প্রকাশিত: ২২ অক্টোবর ২০২২, ১৩:৩৮

আজ ২২ অক্টোবর, নিরাপদ সড়ক দিবস। দেশব্যাপী ষষ্ঠবারের মতো দিবসটি পালিত হচ্ছে। এ বছর দিবসের প্রতিপাদ্য—আইন মেনে সড়কে চলি, নিরাপদে ঘরে ফিরি। দিবসটি দেশব্যাপী আলোচনা সভা, র‌্যালি এবং নানা সচেতনতা বৃদ্ধিমূলক কর্মসূচির মধ্য দিয়ে পালিত হচ্ছে। সরকারের পাশাপাশি নিরাপদ সড়ক নিয়ে কাজ করা বেসরকারি সংস্থাগুলোও দিবসটি পালন করছে।


সড়ক দুর্ঘটনায় প্রাণ ও সম্পদের ক্ষয়ক্ষতি বিশ্বব্যাপী একটি অন্যতম প্রধান সামাজিক, অর্থনৈতিক ও জনস্বাস্থ্যগত সমস্যা। যদিও সব দেশেই কম-বেশি সড়ক দুর্ঘটনা ঘটছে, তবু দুর্ঘটনার লাগাম টেনে ধরার প্রচেষ্টাও চলছে অবিরাম। সড়ক-মহাসড়কে ঘটছে মূল্যবান প্রাণহানির ঘটনা। এ প্রাণহানি অত্যন্ত বেদনার। সড়ক দুর্ঘটনায় যিনি মারা যান, তাঁর পরিবারকে দীর্ঘকাল ধরে বয়ে বেড়াতে হয় দুঃসহ যন্ত্রণা। আর যাঁরা প্রাণে বেঁচে যান অঙ্গপ্রত্যঙ্গ হারিয়ে, তাঁদের জীবন হয়ে ওঠে দুর্বিষহ। বেঁচেও তাঁরা ভোগ করেন মৃত্যুসম যন্ত্রণা। কর্মশক্তি হারিয়ে পরিবার ও সমাজের জন্য হয়ে যান বোঝা। তাই নিরাপদ সড়কের দাবি যেমন দিন দিন জোরালো হচ্ছে, তেমনি এ লক্ষ্য অর্জনে সরকারি-বেসরকারি প্রয়াসও হচ্ছে শক্তিশালী।


সড়ক দুর্ঘটনা রোধ এবং নিরাপদ সড়ক নিশ্চিত করা সরকারের অগ্রাধিকার। এ লক্ষ্যে নানামুখী উদ্যোগ বাস্তবায়ন করছে সড়ক পরিবহন ও মহাসড়ক বিভাগ। আশার কথা হলো, নানা প্রাতিষ্ঠানিক প্রয়াস এবং অংশীজনদের সহযোগিতায় মহাসড়কে দুর্ঘটনা কমে এলেও আঞ্চলিক, জেলা, উপজেলা এবং গ্রামীণ সড়কগুলোতে দুর্ঘটনা ঘটছে। বড় গাড়ির মুখোমুখি সংঘর্ষ তুলনামূলকভাবে কমলেও ছোট গাড়ি বিশেষ করে সিএনজি অটোরিকশা এবং মোটরসাইকেল দুর্ঘটনা বেড়েছে। এরই মধ্যে সড়ক পরিবহন আইন ২০১৮ কার্যকর হয়েছে। এ ছাড়া এ–সংক্রান্ত বিধিমালা প্রণয়নের কাজও শেষ প্রান্তে। প্রতিপালন করা হচ্ছে সড়ক নিরাপত্তায় প্রধানমন্ত্রীর দেওয়া নির্দেশনা। নিরাপদ সড়কবিষয়ক মন্ত্রিসভা কমিটি, সড়ক পরিবহন উপদেষ্টা পরিষদ এবং জাতীয় সড়ক নিরাপত্তা কাউন্সিলের সভায় গৃহীত সিদ্ধান্তগুলো বাস্তবায়ন করা হচ্ছে। এ ছাড়া কাউন্সিল অনুমোদিত ১১১টি সুপারিশ বাস্তবায়নে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রীর নেতৃত্বে কাজ করছে একটি টাস্কফোর্স।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও