সড়কে লেনদেনের হালুয়া-রুটি কার কার পাতে যায়

প্রথম আলো হাসান ইমাম প্রকাশিত: ১৪ অক্টোবর ২০২২, ১৬:৩৯

‘পুরো সড়ক বিভাগই লেনদেনের মধ্য দিয়ে চলছে। পরিবহন খাত ঘিরে মাফিয়া চক্র সক্রিয় আছে। এরাই সবকিছু নিয়ন্ত্রণ করে। সড়ক কাঠামোয় দুর্বলতা আছে।’ —কথাগুলো পরপর এভাবে বলেননি নিরাপদ সড়ক চাই আন্দোলনের পুরোধা ও চলচ্চিত্র অভিনেতা ইলিয়াস কাঞ্চন, প্রথম আলোর যুগ্ম সম্পাদক সোহরাব হাসানের করা নানা প্রশ্নে দেওয়া তাঁর উত্তরের বিভিন্ন অংশ থেকে বাক্যগুলো জড়ো করা হয়েছে (৯ অক্টোবর ২০২২)। কিন্তু কি আশ্চর্য, পড়তে গিয়ে একটুও অসামঞ্জস্য লাগে না, হোঁচট খেতে হয় না! কেননা, পুরো সড়ক ব্যবস্থাপনার যে চিত্র এখন উদ্ভাসিত, তার সারকথা এটাই। এবং এটা একজন ইলিয়াস কাঞ্চনের কথা নয়, যাঁদের রোজ ‘প্রাণ হাতে নিয়ে’ সড়কে চলতে-ফিরতে হয়, তাঁরা জানেন, দুর্ঘটনা এখন কতটা ‘স্বাভাবিক ও নৈমিত্তিক’ ঘটনা। সুতরাং সত্যিকারের ‘হোঁচট’ জনগণের জন্য বরাদ্দ, তাঁদের প্রাণ যাওয়াতেও তাই কোথাও কিছু টাল খায় না। কেবল স্বজনেরা শোকে ক্ষয়ে যান, দুঃখে ভেঙে পড়েন, ন্যায়বিচার না পেয়ে গুমরে কাঁদেন।


‘সড়কের নিরাপত্তার বিষয়ে একসময় মানুষের ধারণাই ছিল না। তারা মনে করত সড়ক দুর্ঘটনা ও হতাহতের বিষয়টি নিয়তিনির্ধারিত। কিছু করণীয় নেই’—ইলিয়াস কাঞ্চনের এ কথায় তাই দ্বিমত করার কারণ ষোলো আনা ছাড়িয়ে আঠারো আনাই বিদ্যমান। একটি ব্যতিক্রম উদাহরণ দিয়েও কি প্রমাণ করা সম্ভব, আমজনতার আসলেই কিছু করণীয় আছে?


রমিজউদ্দীন স্কুল অ্যান্ড কলেজের দুই শিক্ষার্থীর মৃত্যুর পর রাজপথে নেমে এসেছিল দেশের কচিকাঁচারা। তাদের আন্দোলনের মুখে ২০১৮ সালে সড়ক পরিবহন আইন সংসদে পাস হলো। কিন্তু এ পর্যন্ত আইনটি কার্যকর হলো না। ২০১৯ সালের অক্টোবরে স্বয়ং প্রধানমন্ত্রী ঘোষণা দিয়েছিলেন, তার পরের মাস নভেম্বর থেকে আইনটি কার্যকর হবে। এরপর তা কোন ‘হিমঘরে’ পড়ে আছে? ইলিয়াস কাঞ্চন বলেছেন, ‘যত দূর জানি, সেই বিধি (আইন কার্যকর করার) এখন অর্থ মন্ত্রণালয়ে আছে।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও