কৃষিতে পরবর্তী রাউন্ডের প্রযুক্তি কোথায়?

যুগান্তর ড. মাহবুবউল্লাহ প্রকাশিত: ১৩ অক্টোবর ২০২২, ০৯:৫৫

সংবাদপত্রের সূত্রে জানা যায়, দেশে এখন চাহিদার বিপরীতে প্রতিদিন বিদ্যুৎ উৎপাদনে ঘাটতি থাকছে দেড়-দুই হাজার মেগাওয়াট। রাজধানীসহ সারা দেশে স্থানভেদে প্রতিদিন গড়ে ছয় থেকে সাত ঘণ্টা লোডশেডিংয়ে পার করতে হচ্ছে গ্রাহকদের। ঢাকার বাইরে মফস্বলের কোনো কোনো স্থানে তা কখনো ১০ ঘণ্টায় ওঠারও অভিযোগ পাওয়া যাচ্ছে। বিদ্যুৎ বিভাগের পক্ষ থেকে বিদ্যুৎ উৎপাদনের ঘাটতির জন্য দায়ী করা হচ্ছে গ্যাস সংকটকে।


জ্বালানি বিভাগ বলছে, মূল্যবৃদ্ধির কারণে আন্তর্জাতিক বাজার থেকে প্রয়োজনমতো গ্যাস সংগ্রহ করা সম্ভব হচ্ছে না। সার্বিক পরিস্থিতি বিবেচনায় শিগগিরই এ পরিস্থিতি থেকে পরিত্রাণ মিলবে না বলে মনে করছেন বিশেষজ্ঞরা।


বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজসম্পদ প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ বলেছেন, ‘যতই আশাবাদী হই না কেন, এ মুহূর্তে পরিস্থিতি ভালো দেখা যাচ্ছে না। ডলারের মূল্যে, গ্যাস ও জ্বালানি তেল সরবরাহ ব্যবস্থাপনায় এবং জ্বালানি মূল্যে কোনো কমফোর্ট জোন নেই।’


বিদ্যুৎ সংকট নিছক বিদ্যুৎ সংকট নয়। সমস্যাটি কেবল বিদ্যুৎহীন অবস্থায় ফ্যান চালাতে না পেরে গরমের মধ্যে হাঁসফাঁস করা নয়, কিংবা অন্ধকারে নিমজ্জিত থাকা নয়; বিদ্যুৎ ঘাটতি অনেক সমস্যার জন্ম দেয়। বিদ্যুৎ ঘাটতি থাকলে সেচ যন্ত্রগুলো চালানো যায় না। ফলে কৃষি উৎপাদন ক্ষতিগ্রস্ত হয়। কৃষি উৎপাদন ব্যাহত হওয়া মানে খাদ্যশস্য ও শাকসবজি উৎপাদন ব্যাহত হওয়া।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও