You have reached your daily news limit

Please log in to continue


বেড়েছে বজ্রাঘাত, মাঠে যেতে ভয় কৃষকের

মেহেরপুরের অধিকাংশ কৃষক সবজি চাষের সঙ্গে যুক্ত। জেলার প্রায় ৮০ শতাংশ জমিতে ফসল আবাদ হয়। সারা বছর চাষাবাদ করে অর্থনীতিতে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা রাখছেন মেহেরপুরের কৃষকরা। তবে এই জেলায় সম্প্রতি আবাদ কমে গেছে। কারণ হিসেবে কৃষকরা বলছেন, ফসলি জমিতে বজ্রাঘাতে হতাহত বেড়েছে। এই আতঙ্কে তারা মাঠে যেতে ভয় পাচ্ছেন। এর ফলে আবাদও কমে গেছে।

জানা গেছে, ২০২২ সালের ১৬ সেপ্টেম্বর পর্যন্ত মেহেরপুরে বজ্রাঘাতে ১৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। কৃষকরা বলছেন, পর্যাপ্ত নিরাপদ কৃষক ছাউনি থাকলে বজ্রাঘাত থেকে রক্ষা পেতে পারেন তারা। পরিবেশবিদরা বলছেন, সড়কের পাশে তালসহ বড় বড় গাছ থাকলে বজ্রাঘাত মোকাবিলা করা যায়। এ কারণে সড়কের পাশে বেশি বেশি গাছ লাগানোর বিষয়ে কৃষি বিভাগকে উদ্যোগ নিতে হবে।


জেলা কৃষি বিভাগ সূত্রে জানা গেছে, মেহেরপুরে গত দুই বছরে বজ্রাঘাতে ৬০ জনের মৃত্যু হয়েছে। সর্বশেষ গত শুক্রবার সদর উপজেলার শোলমারী গ্রামে ধানক্ষেতে কাজের সময় বজ্রাঘাতে দুই কৃষক মারা গেছেন। চলতি বছরে এখন পর্যন্ত মৃত্যু হয়েছে ১৫ জনের। 

মেহেরপুর সদর উপজেলা তেরোঘরিয়া গ্রামের কৃষক আজিম ও শামীম বলেন, ‌‘বর্তমানে এলাকার কৃষকদের মাঝে নতুন করে বজ্রাঘাতে মৃত্যুর আতঙ্ক দেখা দিয়েছে। মেঘ দেখলে কাজ বন্ধ করে বাড়ি বা অন্য কোথাও চলে যেতে বাধ্য হচ্ছি আমরা। এতে আমাদের চাষাবাদ ব্যাহত হচ্ছে। আগে বড় গাছে বা অন্য কোথাও বজ্রাঘাত হতো। এখন গাছপালা কেটে উজাড় করা হচ্ছে। সরকারিভাবে বিভিন্ন মাঠে বজ্রাঘাত থেকে কৃষকদের রক্ষায় কৃষক ছাউনি তৈরি করা হয়েছে। কিন্তু সেগুলো পর্যাপ্ত নয়। এ কারণে কৃষকরা কোনও নিরাপদ আশ্রয় পাচ্ছেন না।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন