কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


যাত্রী সংকটে কমানো হলো ঢাকা-বরিশাল রুটে লঞ্চের সংখ্যা

পদ্মা সেতু চালু এবং জ্বালানি তেলের মূল্যবৃদ্ধির পর ঢাকা-বরিশাল নৌপথে তীব্র যাত্রী সংকট চলছে। প্রতিদিন লোকসান হওয়ায় এই রুটে চলাচলকারী বিলাসবহুল লঞ্চগুলোর মালিকরা নানা উদ্যোগ নিচ্ছেন। কিন্তু যাত্রীর সংখ্যা ক্রমে হ্রাস পাচ্ছে। এ পরিস্থিতিতে প্রতিদিন ছয়টি লঞ্চ চালানোর সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে। প্রতিদিন ঢাকা প্রান্ত থেকে তিনটি লঞ্চ বরিশালের উদ্দেশে এবং বরিশাল প্রান্ত থেকে তিনটি লঞ্চ ঢাকার উদ্দেশে যাত্রী পরিবহন করবে। 

আজ মঙ্গলবার ঢাকায় লঞ্চ মালিকদের সংগঠন অভ্যন্তরীণ নৌ চলাচল যাত্রী পরিবহন (যাপ) সংস্থার বৈঠকে এ সিদ্ধান্ত নেওয়া হয়েছে।

সভা সূত্রে জানা গেছে, এই রুটে চলাচলকারী ১৮টি লঞ্চের ১০ জন মালিক সভায় নেওয়া সিদ্ধান্ত মেনে চলতে যৌথ সম্মতিপত্রে স্বাক্ষর করেছেন। তাঁরা বুধবার থেকে ছয়টি গ্রুপে ভাগ হয়ে রোটেশন পদ্ধতিতে লঞ্চ চালাবেন। সভায় নেওয়া অন্য সিদ্ধান্তগুলো হচ্ছে- ঢাকা থেকে ছেড়ে যাওয়া লঞ্চ সকাল ৫টার মধ্যে বরিশাল নদীবন্দরে পৌঁছবে এবং বরিশাল থেকে ছেড়ে যাওয়া লঞ্চ ঢাকায় পৌঁছাবে সকাল ৬টার মধ্যে। পথে এ রুটের কোনো লঞ্চ অন্য লঞ্চকে ওভারটেক করতে পারবে না।

যাপ সভাপতি মহিউদ্দিন আহমেদের (বীরবিক্রম) সভাপতিত্বে সভায় উপস্থিত ছিলেন জ্যেষ্ঠ ভাইস চেয়ারম্যান মো. বদিউজ্জমান, ঢাকা নদীবন্দর থেকে নৌ চলাচল ব্যবস্থাপনা কমিটির আহ্বায়ক মো. মামুন অর রশিদ, সুন্দরবন নেভিগেশনের স্বত্বাধিকারী সাইদুর রহমান রিন্টু, সালমা শিপিং করপোরেশনের মনজুরুল হক ফেরদৌসসহ লঞ্চ মালিকরা।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন