প্রধানমন্ত্রীর ভারত সফর : প্রত্যাশা ও প্রাপ্তি

দৈনিক আমাদের সময় বিভুরঞ্জন সরকার প্রকাশিত: ১০ সেপ্টেম্বর ২০২২, ১৫:০০

প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা চার দিনের ভারত সফর শেষে দেশে ফিরেছেন। এই সফর থেকে বাংলাদেশ কী পেল বা অর্জন করল তা নিয়ে এখন আলোচনা-পর্যালোচনা চলবে আরও কয়েকদিন। তিস্তার পানি চুক্তি যে হবে না, তা আগে থেকেই জানা ছিল না। কিন্তু তার মানে এই নয় যে, এবারের সফরটি খুব মামুলি সফর ছিল। তবে এই সফর নিয়ে নানামুখী আলোচনা চলছে, চলবে। কেউ মনে করছেন, এবারের সফর থেকে বাংলাদেশের প্রাপ্তি কম নয়। তিস্তার পানি চুক্তি না হলেও যে সাতটি সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর হয়েছে, তা দুই দেশের সম্পর্ককে আরও মজবুত করতে সহায়ক হবে। আবার কারও কাছে মনে হবে, ভারত বাংলাদেশের কাছে চায় বেশি, বাংলাদেশকে দেয় কম। এবারও তার ব্যতিক্রম নয়।


এই যে বাংলাদেশের প্রাপ্তি-অপ্রাপ্তি নিয়ে আলোচনা ও বিশ্লেষণ এটা খারাপ নয়। একটি দেশের সরকারপ্রধান অন্য আরেকটি দেশে সদলবলে রাষ্ট্রীয় সফরে যান শুধু আনন্দ-বিনোদনের জন্য নয়। আর সফরটি যদি হয় ভারতের মতো একটি বড় প্রতিবেশী দেশে, তা হলে এর অনেক প্রকাশ্য কিংবা অপ্রকাশ্য কিছু দিক থাকে। লিখিত সমঝোতা কিংবা চুক্তির বাইরে দুদেশের সরকারপ্রধান যখন একান্তে কিংবা আনুষ্ঠানিক আলোচনায় বসেন, তখন এমন কিছু কথাও হয় বা হতে পারে তা ঢাকঢোল বাজিয়ে প্রচার না করলেও তার বিশেষ তাৎপর্য থাকে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার এবারের ভারত সফরটি কি আগের সফরগুলোর চেয়ে ভিন্ন কিছু? যারা দুদেশের সম্পর্কের ভেতরের খোঁজ রাখেন তারা মনে করছেন, এবারের সফর অবশ্যই অন্যমাত্রায় গুরুত্বপূর্ণ। কেননা এবার প্রকাশিত ও প্রকাশিতব্য অনেক অর্জন নিয়েই ঢাকায় ফিরেছেন শেখ হাসিনা। আবার কারও মতে, সামগ্রিকভাবে এ সফর অভিনব কিছু নয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও