ইবনে বতুতার ‘ধনসম্পদপূর্ণ দোজখ’ যখন মোমেনের ‘বেহেশত’

প্রথম আলো সারফুদ্দিন আহমেদ প্রকাশিত: ১৩ আগস্ট ২০২২, ১৯:১৬

কথায় কথা বাড়ে জেনেও ঠ্যাটা পাবলিক সমানে কথা বলে। আকথা-কুকথা যা মুখে ও মনে আসে তাই বলে। কারণ নীরবতা আমজনতার স্বভাবধর্ম না। কিন্তু মন্ত্রী-আমলারা তো ‘আম’ জনতা না; তাঁরা ‘আঙুর’ ওরফে খাসজনতা। তাঁদের জন্য ‘সব কথা কহতব্য নয়’। কিন্তু তাঁরা বলে যাচ্ছেন। কার কোনটা বলা উচিত, কোনটা উচিত না—তার ধার তাঁরা ধারছেন না। কোন কথার ক্রিয়ায় কী প্রতিক্রিয়া হতে পারে; কোন কথার অর্থ আছে, কোন কথা অর্থহীন; কোন কথা জনসমক্ষে উচ্চারণীয় নয়, কোন কথা জনান্তিকেও বলা চলে না, কোন কথা ভাবাও অনুচিত—এসব বিবেচনার দায় এবং সময় কোনোটাই তাঁদের নেই।


এক জ্বালানি তেলের দাম বাড়ানোর ঠেলায় যখন ঠেলাগাড়ি ফিরে আসছে; যখন ডিমের হালি হাফ সেঞ্চুরি হাঁকিয়েছে; ডলারের দাম যখন ১২০ টাকার আগায় উঠেও ওড়ার গতি কমাচ্ছে না; চালের দাম বাড়ার গতি দেখে ভাতের চিন্তায় হাভাতে মানুষের বুক যখন ধক করে উঠছে; দামের তাপে তেতে ওঠা তেল-নুন-তরিতরকারিতে যখন হাত ছোঁয়ানো যাচ্ছে না; ১০ বছরে দেশের দুইটি বাজেটের সমান ফরেন কারেন্সি যখন ফরেনে পাচারের খবর ফেসবুকের নিউজফিডে দৌড়াদৌড়ি করছে; মাত্র এক বছরেই ব্যাংক খাতে খেলাপি ঋণের পরিমাণ এক লাখ ২৫ হাজার ২৫৭ কোটি টাকা দাঁড়ানোর খবর যখন হাড় হিম করে দিচ্ছে; যখন শিক্ষামন্ত্রী বিদ্যুৎ সাশ্রয়ের জন্য শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান সপ্তাহে দুই দিন বন্ধ রাখার কথা বলছেন; এসব দেখে যখন আমজনতার আর ভয় না পেয়ে উপায় থাকছে না; ঠিক সেই সময় মাননীয় মন্ত্রীরা বাঁধাই করে রাখার মতো সব কথা নাগাড়ে বলে যাচ্ছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও