বিচারপতি নিয়োগে জ্যেষ্ঠতা লঙ্ঘিত হলে কী ঘটে?

www.tbsnews.net মনোয়ারুল হক প্রকাশিত: ২০ জুলাই ২০২২, ১৬:৩২

১৯৫০ সালের ২৬ শে জানুয়ারি ভারত তার সংবিধান গ্রহণ করে। সংবিধান গ্রহণ করার পরবর্তী দুই দিনের মাথায় অর্থাৎ পঞ্চাশের ২৮ জানুয়ারি ভারতের ফেডারেল সুপ্রিম কোর্ট গঠিত হয়। বর্তমানে এই সুপ্রিম কোর্টের ৪৫তম প্রধান বিচারপতির দায়িত্ব পালন করছেন বিচারপতি এমভি রমন। গত ১৬ জানুয়ারি রাজস্থানের পার্লামেন্ট ভবনে কমনওয়েলথ পার্লামেন্ট অ্যাসোসিয়েশনের আয়োজনে একটি অনুষ্ঠান হয়। যেখানে ভারতের আইনমন্ত্রী, সুপ্রিম কোর্টের একাধিক জ্যৈষ্ঠ বিচারপতি, বার কাউন্সিলের সভাপতি, বারের সভাপতি অ্যাটর্নি জেনারেল প্রায় সবাই উপস্থিত ছিলেন। এমন একটি অনুষ্ঠানে ভারতের প্রধান বিচারপতি যা বলেছেন, তা ভারতের গণতন্ত্র সম্পর্কিত রাজনীতিবিদদের যে গর্ব তা প্রশ্নবিদ্ধ হয়েছে। 


ভারত পৃথিবীর সবচেয়ে বৃহৎ জনগোষ্ঠীর (চীনের জনসংখ্যাকে টপকে যাবে ভারত) দেশ সবচেয়ে বৃহৎ গণতন্ত্রের দেশ, সবচেয়ে বড় লিখিত সংবিধানের দেশ। এমন সব শ্রেষ্ঠত্বের কৃতিত্ব যাদের দখলে সেই ভারতের প্রধান বিচারপতি উল্লেখ করেছেন যে, দেশের আইন প্রণেতারা কিভাবে সংসদীয় গণতন্ত্রকে সংসদীয় সরকারব্যবস্থা হিসেবে প্রতিষ্ঠা করছেন। তিনি তার বক্তব্যে সংসদীয় গণতন্ত্র ও সংসদীয় সরকার ব্যবস্থার মধ্যে একটি সীমানা রেখা টেনেছেন। যেখানে সংবিধানের চর্চা হওয়ার কথা, আইন প্রণয়নের সঙ্গে সংবিধানের সম্পর্ক থাকার কথা, সেখানে সেসব কিছু হচ্ছে না। বরং এমন কিছু আইন তৈরি হচ্ছে যে আইনের বিরুদ্ধে আবার আদালতে মামলা হচ্ছে। ওই সমস্ত আইনের সঙ্গে অনেক সাংঘর্ষিক অবস্থা তৈরি হওয়ায় এসব মামলা হচ্ছে। আইন প্রণয়নের ক্ষেত্রে সংসদরা মনোযোগী হচ্ছেন না কিংবা যথাযথভাবে বিরোধী দলের কথা শোনা হচ্ছে না। 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও