কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

শ্রীলঙ্কায় জনতা ও দলগুলোর চাওয়া মিলবে তো?

প্রথম আলো শ্রীলঙ্কা আলী রীয়াজ প্রকাশিত: ১৪ জুলাই ২০২২, ১৩:৫৪

শ্রীলঙ্কার প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া রাজাপক্ষের পলায়নের মধ্য দিয়ে দেশটির রাজনৈতিক সংকটের নতুন অধ্যায়ের সূচনা হলো। এই পর্বের সূচনা রাজপথের আপসহীন জনগণের বিজয়ের মধ্য দিয়ে। রাজপথের বিজয় আন্দোলনের প্রথম অধ্যায়ের ইতি টেনেছে। দেশে কর্তৃত্ববাদী শাসনব্যবস্থা বদলের ক্ষেত্রে এবং বিশেষ করে আশু অংশগ্রহণমূলক শাসনের সূচনার ক্ষেত্রে এখন যে নতুন অধ্যায়ের সূচনা হলো, সেটি জটিল রূপ নিতে পারে। গত এক দশকে অনেক দেশেই এ ধরনের আন্দোলনের মধ্য দিয়ে আপাত বিজয় অর্জিত হলেও দ্বিতীয় পর্যায়ে এসে তার সাফল্য ধরে রাখা যায়নি।


ছয় মাসের বেশি সময় ধরে চলা গণ–আন্দোলনের মুখে বুধবার স্থানীয় সময় ভোরে বিমানবাহিনীর একটি প্লেনে গোতাবায়া রাজাপক্ষে মালদ্বীপে পালিয়ে যান। শনিবার বিক্ষোভকারীরা প্রেসিডেন্টের প্রাসাদ দখল করে নেওয়ার পর থেকেই তিনি কোথায় আছেন, সে বিষয়ে কিছুই জানা যাচ্ছিল না। গত রোববার সামরিক সূত্রকে উদ্ধৃত করে বিবিসি জানিয়েছিল, নৌবাহিনীর একটি জাহাজে শ্রীলঙ্কার সমুদ্রসীমায় অবস্থান করছেন প্রেসিডেন্ট। দেশটির পার্লামেন্টের স্পিকার জানিয়েছিলেন যে গোতাবায়া বুধবার পদত্যাগ করবেন। তখন কেউ ভাবেননি, পদত্যাগের আগে তিনি দেশত্যাগ করবেন। এর আগে তিনি ও তাঁর পরিবারের ১৪ জন সদস্য সোমবার কলম্বো বিমানবন্দর হয়ে দেশের বাইরে চলে যেতে চাইলে দেশের অভিবাসন কর্মকর্তারা তা আটকে দেন।


তাঁর ভাই এবং সাবেক অর্থমন্ত্রী বাসিল রাজাপক্ষেও দেশ ত্যাগ করেছেন বলে কোনো কোনো গণমাধ্যমে বলা হচ্ছে। সাবেক প্রধানমন্ত্রী মাহিন্দা রাজাপক্ষে একটি নৌঘাঁটিতে আছেন বলে রোববার ব্রিটিশ গণমাধ্যমে বলা হয়েছে।


সব মিলে এটাই দাঁড়িয়েছে যে একসময়কার পরাক্রমশালী একটি পরিবারের সদস্যরা—যাঁদের সাতজন মন্ত্রিসভার সদস্য এবং প্রেসিডেন্ট ছিলেন, এখন পলাতক। গণমাধ্যমের খবর অনুযায়ী, সোমবার একপর্যায়ে প্রেসিডেন্ট গোতাবায়া এবং তাঁর পরিবারের সদস্যরা নৌপথে পালিয়ে যাওয়ার কথাও বিবেচনা করেছিলেন। জানুয়ারি মাস থেকে শুরু হওয়া আন্দোলন, যা ৩১ মার্চ থেকে গণ–অভ্যুত্থানে রূপ নিয়েছে, তা ক্ষমতা থেকে কর্তৃত্ববাদী শাসকদের হটাতে পেরেছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও