কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


দেশব্যাপী বিদ্যুৎ-সংকট, যা বললেন প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ

হঠাৎ করে দেশব্যাপী বিদ্যুৎ ও গ্যাসের সংকট চরম আকার ধারণ করেছে। সরকারি হিসাবে লোডশিডেং সাড়ে ১২শ মেগাওয়াট বলা হলেও বাস্তবে এটি আড়াই হাজার মেগাওয়াট ছাড়িয়ে গেছে বলে বিদ্যুৎ বিতরণ কোম্পানিগুলো সূত্রে জানা গেছে।


বিদ্যুৎ উৎপাদন ৩৫০০ মেগাওয়াট কমে যাওয়ায় শিল্পকারখানা ও আবাসিকে লোডশেডিংয়ে নাভিশ্বাস।

এমতাবস্থায় দেশের বিদ্যুৎ সংকট ও এর থেকে উত্তরণের উপায় নিয়ে বক্তব্য দিয়েছেন বিদ্যুৎ, জ্বালানি ও খনিজ সম্পদ মন্ত্রণালয়ের প্রতিমন্ত্রী নসরুল হামিদ।

তিনি বলেছেন, ‘গত দুই বছরের বেশি সময় ধরে বৈশ্বিক মহামারি কোভিড-১৯ এর প্রভাব সব জায়গায় পড়েছে। কোভিডের ধাক্কা যখন সবাই কাটিয়ে উঠছিল তখনই রাশিয়া-ইউক্রেন যুদ্ধ পরিস্থিতি সারা বিশ্বকেই গভীর এক সংকটে ফেলেছে। এই সংকট শুধু উন্নয়নশীল দেশেই না অনেক উন্নত দেশেও এর আঁচ লেগেছে। যুদ্ধের প্রভাবে জ্বালানি মার্কেট চরম অস্থিতিশীল করে তুলেছে। আন্তর্জাতিক খাদ্য পণ্যের বাজারও বেসামাল। বৈশ্বিক এই সংকট আমাদেরকেও বিপদে ফেলে দিয়েছে।’

প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, ‘সম্প্রতি বাংলাদেশ ৫২ বিলিয়ন ডলারের রপ্তানীর অনন্য মাইলফলক অর্জন করেছে। অর্থাৎ গত একযুগে নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস ও বিদ্যুৎ সরবরাহের কারণে আমাদের শিল্পায়ন অতীতের সকল সময়কে ছাড়িয়ে গেছে। প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ২০০৮ সালের নির্বাচনের আগে ‘দিন বদলের ইশতেহারে’ উনি প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন সবার ঘরে ঘরে বিদ্যুৎ পৌঁছে দেবেন। সেই রূপকল্প আমরা বাস্তবায়ন করেছি। মানুষের জীবনমান উন্নয়নের জন্য নিরবচ্ছিন্ন গ্যাস বিদ্যুতের কোন বিকল্প নাই। আমরা সে লক্ষ্যেই এগিয়ে যাচ্ছি। কিন্তু যুদ্ধের কারণে হঠাৎ করেই কিছুটা ছন্দ পতন সব জায়গাতেই।’
 
জ্বালানী ও বিদ্যুৎ সংকট বিশ্বের অনেক দেশেই চলছে জানাতে প্রতিমন্ত্রী বলেছেন, ‘জাপানের মত উন্নত ও অর্থনৈতিভাবে সমৃদ্ধ দেশও তাদের সাড়ে তিন কোটির বেশি মানুষকে নিয়মিত বিদ্যুৎ সুবিধা দিতে পারছে না। একই অবস্থা আরেক উন্নত দেশ অস্ট্রেলিয়ারও। ভারত-পাকিস্তানের কথা না হয় নাইবা বললাম। অর্থাৎ সবাইকেই এই সংকটকালীন সময়ে রেশনিং করতে হচ্ছে। 

বিদ্যুৎ উৎপাদনে গ্যাস সংকটের বিষয়ে নসরুল হামিদ বলেছেন, ‘আমাদের বিদ্যুৎ উৎপাদনের জন্য ১৬০০-১৭০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাসের প্রয়োজন। সেখানে আমরা দিতে পারছি মাত্র ৯০০ মিলিয়ন ঘনফুট গ্যাস। এর বেশি গ্যাস আমরা দিতে পারছি না। কারণ আমাদের অগ্রাধিকার দিতে হচ্ছে কৃষি ও শিল্পখাতকে। কৃষির জন্য সার অপরিহার্য। সার উৎপাদনেও আমাদেরকে অনেক পরিমাণ গ্যাস দিতে হচ্ছে।’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন