পদ্মা সেতু: টেকসই অগ্রযাত্রার চাবিকাঠি

বণিক বার্তা মোহাম্মদ ফরাসউদ্দিন প্রকাশিত: ২৩ জুন ২০২২, ০৯:০৩

জন্ম ও পথপরিক্রমা


পদ্মা বাংলাদেশের একটি জনপ্রিয় ও বহুলভাবে ব্যবহূত নদী। পদ্মা নামটি এসেছে লোটাস ফুল থেকে। পদ্মার জন্মস্থান হিমালয়ের পাদদেশে গঙ্গোত্রী হিমপ্রবাহ (গ্ল্যাসিয়ার)। গঙ্গা নামে মুর্শিদাবাদে এসে ভাগীরথী নামের ধারায় ভারতেই প্রবাহিত হয়। অন্য ধারাটি পদ্মা নাম ধারণ করে মূলত পশ্চিমের রামপুর-বোয়ালিয়ায় বাংলাদেশে প্রবেশ করে পুঠিয়া-নাটোর-জাফরগঞ্জ ও গোয়ালন্দের অন্য পাশে প্রবাহিত হতে থাকে। যমুনা নদীকে ধারণ করে পদ্মা নামেই চাঁদপুরে প্রবেশ করে। এরপর মেঘনার সঙ্গে বিলীন হয়ে বঙ্গোপসাগরে নেমে যায়। চাঁদপুরে পদ্মার লাল ডোরা রুপালি ইলিশ স্বাদে-গন্ধে অতুলনীয়, যেমনটি মানিক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ‘পদ্মা নদীর মাঝি’।


অষ্টাদশ শতাব্দীর ভূগোলবিদ জেমস রেনেল ও অন্যান্য বিশেষজ্ঞের মতে, পদ্মা খুবই প্রশস্ত ও বিশাল। খরস্রোতা পদ্মাকে কেবল অ্যামাজন নদীর তীব্র স্রোতের সঙ্গেই তুলনা করা চলে। নদীটি প্রায়ই গতি পরিবর্তন করে। ১২০ কিলোমিটার দীর্ঘ পদ্মা নদী থেকে বর্ষাকালে ভরা মৌসুমে প্রতি সেকেন্ডে ৭ লাখ ৫০ হাজার ঘনমিটার তথা ২৬ লাখ ঘনফুট পানি প্রবাহিত হয়।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও