চোখটা ঢাকুন ঘরে থাকুন

দেশ রূপান্তর উম্মুল ওয়ারা সুইটি প্রকাশিত: ২৪ মে ২০২২, ১৫:০৬

১. মন্ডলবাড়ির গৃহকর্মী হোসনা হঠাৎ লজ্জায় মুখ ঢাকল। বলল, দাদি আমি দাদার ঘরে যাইতে পারব না। আর তেনারে পায়জামা পরতে দিয়েন। বেফাঁস হয়ে থাকে। আমারে দেখলে বুড়ার আরও শয়তানি চাপে। আপনি তারে ডাক দিয়ে দিয়েন। নাইলে আমি কি করি! জানি না।


এই গল্পটা এইটুকুই বলার মতো শোভন পর্যায়ে রয়েছে। বাকি গল্প নিশ্চয়ই সবাই আন্দাজ করতে পারছেন। এটা নব্বই দশকের কথা। দাদার বয়স ৬১। সদ্য  অবসরে গেছেন। এখন ভোরে নামাজ পড়ে আরেকবার ঘুমান। ঘুম থেকে ওঠাতে হোসনে আরার ডাক ভালোই লাগে। তো হোসনে আরা দাদির অনুরোধে ডাকতে যায়। ঘরে ঢুকতেই জোরে জোরে কথা বলে, ‘দাদা উঠেন। লুঙ্গিটা সামলান।’ দাদা এইটুকুতেই মহাতৃপ্তি অনুভব করেন। তিনি ভালো মানুষ এবং চরিত্রবান হিসেবে পরিচিত। অবশ্য এই ছোটখাটো রসটুকু ছাড়া হোসনে আরার প্রতি তার আর কোনো গল্প নেই।


২. নবম শ্রেণি পড়ুয়া রুপতি। মগবাজারে তিনতলায় থাকে। পাশে লাগোয়া আরেকটা বাসার বারান্দা। একচিলতে বাসা, মাঝে মাঝে বারান্দায় যাবে, তার কোনো উপায় নেই। পাশের বাড়ির এক ছেলে হাফপ্যান্ট, কখনো স্যান্ডো গেঞ্জি আবার কখনো খালি গায়ে ওই বারান্দায় এসে নানা অঙ্গভঙ্গি করে। যখন দেখে ছেলেটা নেই তখনই বারান্দায় যায় রুপতি। এক পর্যায়ে ছেলেটি বারান্দা থেকে তারচেয়ে ২০ বছরের ছোট মেয়েটিকে প্রেমের প্রস্তাব দেয়। সাড়া না পেয়ে নানা ধরনের টোন। সহ্য করতে না পেরে মাকে বলে রুপতি।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও