কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

১৭ মে: ইতিহাস পুনর্নির্মাণের দিন

বাংলা ট্রিবিউন আবদুল মান্নান প্রকাশিত: ১৭ মে ২০২২, ১০:১১

১৯৮১ সালের ১৭ মে ঠিক ৪১ বছর আগে জাতির পিতা বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনা প্রায় ছয় বছর প্রবাসে শরণার্থীর মতো জীবন কাটিয়ে এক ঝড়ো সন্ধ্যায় দিল্লি থেকে ঢাকার বিমানবন্দরে অবতরণ করেছিলেন। তাঁর পিতা শেখ মুজিব নিজের জীবনের বেশিরভাগ সময় পাকিস্তানের কারাগারে কাটিয়েছেন, মৃত্যুর মুখোমুখি হয়েছিলেন দুবার।


বাংলাদেশকে একটি স্বাধীন দেশ হিসেবে জন্ম দিতে সামনে থেকে নেতৃত্ব দিয়েছেন।  আর সেই দেশে ফিরতে তাঁরই কন্যাকে ছয় বছর শরণার্থী জীবন অতিবাহিত করতে হয়েছে। শেখ হাসিনার দেশে প্রত্যাবর্তন ঠেকানোর জন্য জিয়াউর রহমান সরকারের উদ্যোগে ‘শেখ হাসিনা আগমন প্রতিরোধ কমিটি গঠন’ করা হয়েছিল, যার আহ্বায়ক ছিলেন জিয়ার সংসদের স্পিকার মির্জা গোলাম হাফিজ। এর আগে শেখ হাসিনা দেশে ফিরছেন জানতে পেরে জিয়া সাপ্তাহিক ছুটির দিনে (তখন রবিবার) ৩ মে মন্ত্রী পরিষদের বৈঠক ডেকে সিদ্ধান্ত নেন শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরতে দেওয়া হবে না ।


বৈঠক শেষে জিয়ার প্রধানমন্ত্রী রাজাকার শাহ আজিজ সাংবাদিকদের বলেন ‘শেখ হাসিনার দেশে ফেরা নিয়ে আমরা দেশে বিশৃঙ্খলার আশঙ্কা করছি।’ পরদিন ৪ মে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী এএসএম মোস্তাফিজুর রহমান আনুষ্ঠানিকভাবে ঘোষণা করেন ‘জননিরাপত্তার স্বার্থে শেখ হাসিনাকে দেশে ফিরতে দেওয়া হবে না ।’ এই মোস্তাফিজুর রহমান, যিনি একসময় পাকিস্তান সেনাবাহিনীর সদস্য ছিলেন, তিনি তথাকথিত আগরতলা ষড়যন্ত্র মামলায় পাকিস্তান সেনাবাহিনীর পক্ষে আইও (Interrogation Officer) ছিলেন। তার মূল দায়িত্ব ছিল অভিযুক্তদের কাছ থেকে নির্যাতনের মাধ্যমে জোরপূর্বক নানাভাবে স্বীকারোক্তি আদায় করা। কিন্তু বঙ্গবন্ধুকন্যা জানিয়ে দেন তাঁকে যদি হত্যা করার চেষ্টাও করা হয় তাহলেও তিনি দেশে ফিরবেন এবং তিনি ১৭ মে ১৯৮১ সালে ফিরেছিলেন ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

এই সম্পর্কিত

আরও