কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

গণমাধ্যমের স্বাধীনতা পেছন দিকে এগিয়ে যাওয়া

দেশ রূপান্তর রাজেকুজ্জামান রতন প্রকাশিত: ১৪ মে ২০২২, ০৮:৪১

তথ্যের যে কী শক্তি তা আধুনিককালের সবাই অনুধাবন করতে পারেন। ঘরের অথবা বাইরের, দেশের বা বিদেশের সবকিছু জানার আগ্রহ মানুষের অপরিসীম। এই আগ্রহ বা প্রয়োজন মেটানোর প্রধান হাতিয়ার সংবাদমাধ্যম। শ্রীলঙ্কার রাজনৈতিক অস্থিরতা থেকে বাজারে সয়াবিন তেলের দাম নিয়ে তুঘলকি কারবার, ইউক্রেন যুদ্ধ থেকে সাগরে ইলিশ ধরা পড়ছে কি না, দুর্নীতির খতিয়ান, দ্রব্যমূল্যের ঊর্ধ্বগতি, জনজীবনের দুর্গতি, প্রশাসনের দায় কিংবা ক্ষমতাসীনদের দুর্বৃত্তপনার বিষয়ে জানার উপায় কি আছে গণমাধ্যম ছাড়া? পাঠক বা জনসাধারণকে সচেতন করা বা সতর্ক করা, শাসকশ্রেণির পরিকল্পনা সম্পর্কে জানা, অর্থনীতির বর্তমান সংকট আর ভবিষ্যতের আশঙ্কার বিষয় মানুষ জানে তো সংবাদমাধ্যমের দ্বারাই ।


কিন্তু সঙ্গে সঙ্গে এটাও তো সত্য যে, তথ্য নিরপেক্ষ হলেও তথ্য পরিবেশনের মাধ্যম সব সময় নিরপেক্ষ হয় না। আর তথ্য পরিবেশনের যে একটা উদ্দেশ্য থাকে, তা তো জানা কথাই। কিন্তু গণতান্ত্রিক সংস্কৃতিচর্চা ও গণতান্ত্রিক অধিকার প্রতিষ্ঠার ক্ষেত্রে অবাধ তথ্যের ভূমিকা যে কত গুরুত্বপূর্ণ তা কি বলার অপেক্ষা রাখে?


মানুষ কথা বলতে চায়, প্রকাশ্যে কথা বলতে না পারলে মানুষ গোপনে বলে, উচ্চৈঃস্বরে বলতে ভয় পেলে ফিসফিস করে বলে, সরাসরি বলতে না পারলে ঘুরিয়ে-পেঁচিয়ে বলে, শ্রদ্ধা-ভক্তি হারালে ব্যঙ্গ করে বলে আর বিশ্বাসযোগ্য তথ্য না পেলে গুজবের বিস্তার ঘটে। একসময় হলি রোমান আম্পায়ার সম্পর্কে বলা হতো, ইট ইজ নট হলি, নট রোমান ইভেন নট এন আম্পায়ার অলসো। বাংলাদেশের গণমাধ্যমের স্বাধীনতা নিয়েও কি এমন কথা বলা যাবে যে, এটা ঠিক গণচরিত্রের নয়, সংবাদমাধ্যম হিসেবে কার্যকারিতা হারাচ্ছে আর এর স্বাধীনতা প্রায় বিপন্ন। প্রায় শব্দটার বহুল ব্যবহার তথ্যের সঠিকতার অভাব থেকে নয়, শব্দটার ব্যবহার বেড়েছে সতর্কতা হিসেবে। বিপদ তাড়াতে না পারলেও বিপদ এড়াতে কে না চায়। কিন্তু পরিস্থিতি এমন দাঁড়িয়েছে যে, অনেকেই ব্যঙ্গ করে লিখছেন, আমার মন খারাপ এই কথাটা লেখার কারণেও নাকি এখন বিপদ নেমে আসতে পারে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও