কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

রাজনৈতিক সমঝোতাই সময়ের দাবি

সমকাল আবু সাঈদ খান প্রকাশিত: ১৩ মে ২০২২, ১০:২৪

কোনো দল নির্বাচনে আসবে কিনা, তা আমাদের দেখার বিষয় নয়- এমন কথা আওয়ামী লীগের নেতারা বলে আসছিলেন। গত ৭ মে আওয়ামী লীগের কার্যনির্বাহী কমিটির সভায় তা নাকচ করে দিয়ে প্রধানমন্ত্রী ও আওয়ামী লীগ সভাপতি শেখ হাসিনা বলেছেন, 'বিএনপিকে নির্বাচনে আনতে হবে। তাদের নির্বাচনে আনার জন্য প্রয়োজনীয় সব উদ্যোগই নেওয়া হবে।' (সমকাল :৮ মে ২০২২)। এটি সঠিক উপলব্ধি।


ক্ষমতার প্রতিদ্বন্দ্বী দুই দল আওয়ামী লীগ ও বিএনপি। আওয়ামী লীগকে বাদ দিয়ে যেমন অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হবে না; তেমনি বিএনপিকে বাদ দিয়েও অংশগ্রহণমূলক নির্বাচন হবে না। তবে আওয়ামী লীগ ও বিএনপির অংশগ্রহণই শেষ কথা নয়। অংশগ্রহণমূলক ও অর্থবহ নির্বাচনের জন্য ছোট-বড় সব দলকে নির্বাচনে আনতে হবে এবং জনগণের মধ্যে সুষ্ঠু নির্বাচন সম্পর্কে আশাবাদ ফিরিয়ে আনতে হবে। এই দায়িত্ব কার এবং কতটুকু?


অংশগ্রহণমূলক অবাধ ও সুষ্ঠু নির্বাচনের জন্য নির্বাচন কমিশন, সরকার, বিরোধী দল ও জনগণ- সব অংশীজনেরই ভূমিকা ও দায় রয়েছে। তবে নির্বাচন অনুষ্ঠানের মূল ভূমিকায় থাকে নির্বাচন কমিশন। তাই ভালো নির্বাচনের জন্য প্রশংসা এবং খারাপ নির্বাচনের জন্য সমালোচনা দুই-ই কমিশনের সমানভাবে প্রাপ্য।


নির্বাচন কমিশন স্বাধীন ও সাংবিধানিক প্রতিষ্ঠান। এই প্রতিষ্ঠানের দায়িত্ব নির্বাচনের তফসিল থেকে ফলাফল ঘোষণা পর্যন্ত সব আয়োজন সম্পন্ন করা। এ ব্যাপারে নির্বাচন কমিশনকে যথেষ্ট ক্ষমতা দেওয়া হয়েছে। নির্বাচন চলাকালে সংশ্নিষ্ট পুলিশ ও প্রশাসন তার ওপর ন্যস্ত থাকবে। প্রয়োজনে সেনাবাহিনীও মোতায়েন করতে পারবে। তবে যতখানি ক্ষমতা কাগজে আছে, ততখানি চর্চায় নেই। আসল সত্য যে, নির্বাচন কমিশন সেই মর্যাদাপূর্ণ ও নিরপেক্ষ প্রতিষ্ঠানে পরিণত হয়নি। এর আগে যতটুকু ভাবমূর্তি তৈরি হয়েছিল; বিগত কমিশন তা তলানিতে নিয়ে গেছে। ৪২ জন বিশিষ্ট নাগরিক নূরুল হুদা কমিশনের বিরুদ্ধে অনিয়ম ও দুর্নীতির অভিযোগ এনেছিলেন এবং রাষ্ট্রপতিকে তা অবহিত করেছিলেন। প্রশ্ন হচ্ছে, বর্তমান আউয়াল কমিশন প্রতিষ্ঠানটির নিরপেক্ষ ভাবমূর্তি প্রতিষ্ঠা করবে; না পূর্বসূরি নূরুল হুদা কমিশনের পথে হাঁটবে?

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও