তেল নিয়ে তেলেসমাতি
ঈদের আগে হঠাৎ মুদির দোকানে সয়াবিন ও পাম তেল পাওয়া যাচ্ছিল না। তবে ঈদের পরও যে পাওয়া যাবে, সে নিশ্চয়তা নেই। যথারীতি ভোক্তা অধিদফতরের কিছু অভিযান পরিচালিত হলো, কাওরানবাজারসহ বিভিন্ন বাজারে দোকানের ভেতর লুকিয়ে রাখা কয়েক হাজার বোতল উদ্ধার হলো। কিন্তু বড় কোনও উপকার হয়নি। মানুষ ভোজ্যতেল কিনতে গিয়ে হয়রানির মধ্যে পড়েছে। অনেকে পেয়েছে, অনেকে পায়নি। ভোজ্যতেল পরিশোধনকারী কোম্পানিগুলোর কর্মকর্তারা দাবি করছেন, তারা আগের মতোই সরবরাহ করছেন। মাঝপথে কোথাও ‘গরবড়’ হচ্ছে।
এই গরবড়টাই কেউ ধরতে পারছে না বা ধরছে না। বহুদিন ধরেই বাজার সংবাদ শিরোনাম হয়ে আছে। সব জিনিসের দাম বেশি। এমন সব পণ্যের দাম অযৌক্তিকভাবে বেশি যেগুলো দেশেই বিপুল পরিমাণে উৎপাদিত হয় এবং এর সঙ্গে ইউক্রেন যুদ্ধের কোনও সম্পর্ক নেই।