কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ঈদ উৎসবের সামাজিক গুরুত্ব

জাগো নিউজ ২৪ ড. মতিউর রহমান প্রকাশিত: ০৩ মে ২০২২, ০৮:২৭

মানুষ সামাজিক জীব। সামাজিকভাবে একসাথে বসবাস করা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। একত্রে বসবাসের মাধ্যমে মানুষের সামাজিকীকরণ ঘটে থাকে। সামাজিকীকরণের এই প্রক্রিয়ায়, মানুষ বিভিন্ন সময়ে অন্যান্য বিষয়ের সাথে বিভিন্ন উৎসবও তৈরি করেছে যা তাদের স্বতন্ত্র পরিচয় বহন করে। পৃথিবীর সকল সমাজ বা সম্প্রদায়ে এ ধরনের উৎসব প্রচলিত রয়েছে।


বাংলাদেশের মানুষও এই প্রচলিত নিয়মের ব্যতিক্রম নয়। সমাজে একে অপরের সুখ-দুঃখ, আনন্দ-বেদনা ভাগাভাগি করতে মানুষ নানা উৎসবের আয়োজন করে। বিভিন্ন সামাজিক উৎসব এখন বাংলাদেশের মানুষের জীবন-যাপনের অংশ। বাঙালির এসব সামাজিক উৎসব এ দেশকে করেছে আরো প্রাণবন্ত, সৌন্দর্য ও বৈচিত্র্যে ভরপুর।


দুই বছরেরও অধিক সময় ধরে চলা করোনা মহামারির কারণে পরিবার ও সমাজে যে ক্ষত তৈরি হয়েছে ঈদুল ফিতরের উৎসব তার অনেকটুকুই মেরামত করবে বলে সমাজবিজ্ঞানীরা মনে করেন। সমাজ থেকে যাবতীয় অনাচার দূর করে আমাদের ধর্মীয় ও সামাজিক চেতনার মাধ্যম হিসেবে ঈদ উৎসব একটি সুন্দর ও ভারসাম্যপূর্ণ সমাজ গঠনে সহায়ক ভূমিকা পালন করবে বলে দৃঢ়ভাবে বিশ্বাস করি। 
যখন একটি সামাজিক বা পারিবারিক সমাবেশ উপভোগ করা হয়, তখন এটিকে সাধারণত উৎসব হিসেবে চিহ্নিত করা হয়। তাই উৎসব মানেই যেকোনো আনন্দের উপলক্ষ। তবে বিভিন্ন উৎসবের আনন্দের রং ও রূপ ভিন্ন। একটি উৎসব জনসাধারণের বা বহু মানুষের অংশগ্রহণের মাধ্যমে সম্পন্ন হয়। উৎস এবং চেতনার ভিত্তিতে উৎসবকে বিভিন্ন বিভাগে ভাগ করা যেতে পারে। যেমন: ধর্মীয় উৎসব, সামাজিক উৎসব, সাংস্কৃতিক উৎসব, পারিবারিক উৎসব, জাতীয় উৎসব ইত্যাদি।


বাঙালি জাতি সবসময়ই উৎসবমুখর। বিভিন্ন সময়ে তারা বিভিন্ন উৎসব পালন করে থাকে। বাংলাদেশের দীর্ঘ ইতিহাসে এদেশের মানুষের উৎসবমুখরতার প্রমাণ পাওয়া যায়। বাংলাদেশে বিভিন্ন ধর্মীয় সম্প্রদায়ের অপূর্ব সমন্বয় রয়েছে। তাদের বিভিন্ন ধর্মীয় উৎসবের মধ্যে মুসলমানদের ঈদ, হিন্দুদের পূজা, বৌদ্ধদের বুদ্ধ-পূর্ণিমা এবং খ্রিস্টান সম্প্রদায়ের বড়দিন বিশেষভাবে উল্লেখযোগ্য।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও