কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


চট্টগ্রামে ঈদ বোনাস বাকি ২২ শতাংশ কারখানায়

বেতন-বোনাস নিয়ে চট্টগ্রামের কারখানা শ্রমিকদের ঈদ যাত্রা এবার নির্বিঘ্ন হবে বলে আশা করছে সংশ্লিষ্ট পক্ষগুলো। শিল্প পুলিশের তথ্য অনুযায়ী বৃহত্তর চট্টগ্রামে ১৪৭০টি শিল্প-কারখানার মধ্যে গত বুধবার পর্যন্ত এক হাজার ১৪০টি কারখানায় ঈদ বোনাস হয়ে গেছে, যা মোট কারখানার প্রায় ৭৮ শতাংশ। বাকি কারখানাগুলোও আগামীকালের মধ্যে শ্রমিকদের ঈদ বোনাস পরিশোধ করবে বলে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনীকে প্রতিশ্রুতি দিয়েছেন কারখানা মালিকরা।

কারখানা মালিকদের প্রতিশ্রুতি এবং নিজস্ব গোয়েন্দা রিপোর্টে যে তথ্য পাওয়া গেছে, তাতে এ বছর চট্টগ্রামে সব ধরনের কারখানার শ্রমিকরা ঈদের আগে বেতন-বোনাস নিয়ে হাসিমুখেই বাড়ি ফিরতে পারবেন। িতবে এর মধ্যেও আপাতত তিনটি কারখানা বিশেষ নজরদারিতে রাখা হয়েছে। শেষ পর্যন্ত যাতে এসব কারখানার শ্রমিকরাও বেতন-বোনাস পান সে ব্যাপারে মালিক পক্ষের সঙ্গে বিজিএমইএ ও আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী নিয়মিত যোগাযোগ রাখছে।

তবে এক মাসের মধ্যে মার্চের পূর্ণ বেতন, এপ্রিলের অর্ধেক অগ্রিম বেতন ও বোনাস পরিশোধের ধাক্কা সামলাতে অনেক কারখানা মালিককে হিমশিম খেতে হচ্ছে বলে জানিয়েছেন বিজিএমইএ নেতারা, বিশেষ করে ইউক্রেন যুদ্ধ এবং সরকারি প্রণোদনার অর্থ পরিশোধের কারণে এই চাপ সৃষ্টি হয়েছে বলে তাঁরা জানান।

শিল্প পুলিশ থেকে প্রাপ্ত তথ্যমতে, বৃহত্তর চট্টগ্রামে মোট শিল্প-কারখানা রয়েছে এক হাজার ৪৭০টি। এর মধ্যে আরএমজি কারখানা ৭৯২টি এবং নন-আরএমজি কারখানা ৬৭৮টি।

শিল্প পুলিশের গোয়েন্দা উইংয়ের উপপরিদর্শক আবু সুফিয়ান কালের কণ্ঠকে বলেন, ‘১০টি জোনে ভাগ হয়ে আমরা কারখানাগুলোর ঈদের বোনাস ও বেতন মনিটরিং করছি। আমাদের কাছে যে গোয়েন্দা প্রতিবেদন ছিল তাতে পাঁচ থেকে ছয়টি কারখানায় কিছুটা সমস্যা হতে পারে। তবে এখন এমন তিনটি কারখানায় সে ধরনের শঙ্কা আছে। আমরা সেই কারখানাকেও ক্লোজড মনিটরিংয়ের মধ্যে রেখেছি। ’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন