মা–বাবার প্রতি অনুগ্রহের দৃষ্টিতেও মেলে কবুল হজের সওয়াব

প্রথম আলো প্রকাশিত: ২২ এপ্রিল ২০২২, ১৮:৫২

মা-বাবার খেদমত অন্যতম ইবাদত। মিরাজ রজনীতে নামাজ ও রোজা ফরজ হয় এবং আল্লাহর তরফ থেকে ১৪টি সিদ্ধান্ত দেওয়া হয়। এর মধ্যে প্রথম হলো আল্লাহর সঙ্গে শরিক না করা এবং দ্বিতীয় হলো মা-বাবার সঙ্গে সদ্ব্যবহার করা (সুরা-১৭ ইসরা, আয়াত: ২৩)। এ প্রসঙ্গে আল্লাহ তাআলা বলেন, ‘তোমরা আল্লাহর ইবাদত করো, তাঁর সঙ্গে শরিক করো না এবং মা-বাবার সঙ্গে সদ্ব্যবহার করো (সুরা-৪ নিসা, আয়াত: ৩৬)।’


‘আর আমি নির্দেশ দিয়েছি মানুষকে তার মা-বাবার সঙ্গে ভালো ব্যবহার করার (সুরা-৪৬ আহকাফ, আয়াত: ১৫)।’ ‘আমি মানুষকে নির্দেশ দিয়েছি, তুমি আমার এবং তোমার মা-বাবার প্রতি কৃতজ্ঞ হও। অবশেষে আমার কাছেই ফিরে আসতে হবে (সুরা-৩১ লুকমান, আয়াত: ১৪)।’


রমজানে ইবাদত–বন্দেগির মাধ্যমে মানুষ আল্লাহর কাছ থেকে ক্ষমাপ্রাপ্ত হয়ে জাহান্নাম থেকে নাজাত বা মুক্তি লাভ করে। মা-বাবার খেদমতের মাধ্যমে মানুষ জান্নাত লাভ করে। রমজান যেমন নাজাতের মাধ্যম, মা-বাবাও তেমনি জান্নাতের বাহন। যে মা-বাবার খেদমত থেকে বঞ্চিত হলো, সে আল্লাহ তাআলার রহমত থেকে বঞ্চিত হলো। আল্লাহ তাআলা কোরআন মাজিদে বলেন, ‘তোমার রব এ ফয়সালা দিয়েছেন, আল্লাহ ছাড়া কারও ইবাদত করবে না এবং মা-বাবার সঙ্গে সদ্ব্যবহার করবে। তাদের কোনো একজন বা উভয়জন যদি বার্ধক্যে উপনীত হয়, তবে (বিরক্তিতে) তাদের “উফ” বা “উহ” শব্দটি বলবে না এবং তাদের ধমক দেবে না; বরং তাদের সঙ্গে স্নেহসিক্ত কথা বলো। তাদের জন্য দয়ার্দ্রতা ও বিনয়ে হাত বাড়িয়ে দাও, আর বলো, “হে আমার প্রতিপালক! আপনি তাঁদের প্রতি দয়া করুন, যেভাবে শৈশবে তাঁরা আমাকে প্রতিপালন করেছেন (সুরা-১৭ বনি ইসরাইল, আয়াত: ২৪)।’”

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও