কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


সাধারণ ক্যাডারে ডাক্তার–ইঞ্জিনিয়ার গেলে ক্ষতি কী

বাংলাদেশ সিভিল সার্ভিস (বিসিএস) ২৬টি ক্যাডার নিয়ে গঠিত। কোনো কোনোটির রয়েছে বেশ কিছু সাব ক্যাডার। আবার সাব ক্যাডারদের মধ্যে থাকে বিভাজন। যেমন বিসিএস শিক্ষার একটি সাব ক্যাডার সাধারণ শিক্ষা। এর আওতায় প্রায় গোটা পঞ্চাশেক বিষয় আছে। এর বিভাজন প্রতিটিকে দিয়েছে স্বতন্ত্র সত্তা। নিয়োগবিধি মোটামুটি এক হলেও পদায়ন, পদোন্নতি এমনকি সুবিধাদিও সব ক্ষেত্রে অভিন্ন নয়। তাই আন্তক্যাডার বৈষম্যের পাশাপাশি ক্যাডারের অভ্যন্তরেও থাকে বৈষম্য। যেমন গণিত বিভাগের অধ্যাপকের শূন্য পদে ইংরেজি কিংবা অন্য কোনো বিভাগের শিক্ষক সিনিয়র হলেও পদোন্নতি দেওয়া যাবে না। তৎসত্ত্বেও যতটা সম্ভব পার্থক্য কমানোর চেষ্টা চলছে।

সেটা যা–ই হোক, গোটা সিভিল সার্ভিসের পরিচিতি বিসিএস হিসেবে। বিভিন্ন স্তরে বেতন–ভাতাদিও সমান। কাজের ধরনের জন্য কোনো কোনোটি সমাজের দৃষ্টিতে একটু উজ্জ্বল মনে হয়। জাতীয় জীবনে অবদান রাখার দৃশ্যত সুযোগও তাদেরই বেশি। তাই নিয়োগ পরীক্ষায় অনেকের নজরে থাকে সেগুলো। এর মধ্যে রয়েছে প্রশাসন, পররাষ্ট্র ও পুলিশ ক্যাডার। ডাক্তার, প্রকৌশলী, কৃষিবিদ, শিক্ষাসহ বিশেষায়িত পদে অন্তর্ভুক্তির জন্য সেসব বিষয়ে স্নাতক বা স্নাতকোত্তর ডিগ্রি থাকতে হয়। অন্যদিকে উপরিল্লিখিত তিনটি ক্যাডার ছাড়াও হিসাব ও নিরীক্ষা, আয়কর, শুল্ক ও ভ্যাট, সমবায়, আনসার, তথ্য এসব ক্যাডার সাধারণ্যে বিশেষায়িত ক্যাডার হিসেবে বিবেচিত হয় না। যেকোনো শৃঙ্খলা থেকে স্নাতক ডিগ্রিধারীরা এসব পদের জন্য প্রতিযোগিতায় আসতে পারেন। আসছেনও। এমনকি আসছেন অনেক দিন আগে থেকে।

পাকিস্তান সময়কালের প্রথম দিকে কৃষিতে¯ স্নাতক ডিগ্রিধারী একজন প্রার্থী প্রতিযোগিতামূলক পরীক্ষায় নেমে সিএসপি হন। চাকরিজীবনে তিনি প্রশাসনে সর্বোচ্চ পদে ছিলেন সফলভাবে। ইদানীং বিশেষায়িত ডিগ্রিধারীদের সাধারণ ক্যাডারের চাকরিগুলো আকর্ষণ কিছুটা বেশি করছে। প্রতিযোগীদের গড় অনুপাতে তারা তেমন বেশি না হলেও পরীক্ষায় মেধার ছাপ রেখে পেয়ে যাচ্ছেন সাধারণ ক্যাডারের বেশ কিছু পদ। এর পক্ষে–বিপক্ষে ব্যাপক আলোচনা–সমালোচনা হচ্ছে।

অতি সম্প্রতি ৪০তম বিসিএস পরীক্ষার ফলাফলের ভিত্তিতে নিয়োগের জন্য চূড়ান্ত সুপারিশ সরকারি কর্ম কমিশন (পিএসসি) সরকারের কাছে পেশ করেছে। স্বাধীন বাংলাদেশে এ পরীক্ষার একটি সম্মানজনক অনন্য বৈশিষ্ট্য রয়েছে। অতীতের অন্য সব বিসিএস পরীক্ষার নিয়ম আমূল পরিবর্তন করে শুধু মেধার ভিত্তিতে নিয়োগের সিদ্ধান্ত গ্রহণের পর এটিই প্রথম ব্যাচ। সুতরাং ধরে নিতে হবে কোনো প্রাধিকারের জোর নয়, মেধার বরাতে তাঁদের এ অর্জন। নজরে আসছে প্রশাসন, পররাষ্ট্র ও পুলিশ ক্যাডারে নিয়োগের সুপারিশপ্রাপ্তদের তালিকার সর্বোচ্চ স্থান তিনটির সব কটিতে প্রকৌশলীরা স্থান নিয়েছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন