কক্সবাজারে দৃশ্যমান আইকনিক রেলস্টেশন

প্রথম আলো কক্সবাজার জেলা প্রকাশিত: ০৬ এপ্রিল ২০২২, ১৪:০৮

কক্সবাজার সমুদ্রসৈকতের কলাতলী হাঙর ভাস্কর্য মোড় থেকে পূর্ব দিকে পাঁচ কিলোমিটার গেলে কক্সবাজার সরকারি কলেজ ক্যাম্পাস। তার উল্টো দিকে ইলিয়াছ মিয়া চৌধুরী উচ্চবিদ্যালয়। বিদ্যালয়টির পাশ ঘেঁষে উত্তর দিকে চান্দের পাড়ায় চলে গেছে চার লেনের একটি কাঁচা রাস্তা। চান্দের পাড়া গ্রামটি পড়েছে কক্সবাজার সদর উপজেলার ঝিলংজা ইউনিয়নে। সড়কের শেষ প্রান্তে দাঁড়িয়ে আছে দক্ষিণমুখী ছয়তলা একটি ভবন।


ভবনটির মূল কাঠামোর নির্মাণকাজ শেষ। এখন ভবনের চারদিকে গ্লাস লাগানো ও ছাদের ওপর স্টিলের ক্যানোফি বসানোর প্রস্তুতি চলছে। ভবনের ভেতরে চলছে শীতাতপনিয়ন্ত্রণ যন্ত্র স্থাপন, ফায়ার ফাইটিং, স্যানেটারি, বৈদ্যুতিক যন্ত্রপাতিসহ নানা কাজ। মূল রেলস্টেশন ভবনের পূর্ব পাশে চলছে পদচারী–সেতু ও প্ল্যাটফর্ম তৈরির কাজ।


সংশ্লিষ্ট সরকারি কর্মকর্তারা বলছেন, দেশের একমাত্র আইকনিক রেলস্টেশন এটি। ২৯ একর জমির ওপর গড়ে ওঠা রেলস্টেশন ভবনটি ১ লাখ ৮৭ হাজার ৩৭ বর্গফুটের। ২০২৩ সালের জুনের মধ্যে ঢাকা থেকে চট্টগ্রাম হয়ে সরাসরি কক্সবাজারে আসবে স্বপ্নের রেল।


রেল প্রকল্পের প্রকল্প পরিচালক মফিজুর রহমান প্রথম আলোকে বলেন, স্বপ্নপূরণের পথে দ্রুতগতিতে এগিয়ে চলেছে দোহাজারী-কক্সবাজার রেললাইন প্রকল্পের কাজ। গত ৩১ মার্চ পর্যন্ত প্রকল্পের কাজ এগিয়েছে ৬৯ শতাংশ। ইতিমধ্যে কক্সবাজারের রামু, ঈদগাঁও, পেকুয়া ও চকরিয়া অংশে প্রায় ২৮ কিলোমিটার রেলট্রেক বসানোর কাজ শেষ হয়েছে। দিন–রাত কাজ করছেন ১৫০ জন প্রকৌশলীসহ প্রায় ২ হাজার শ্রমিক। এ ছাড়া আইকনিক রেলস্টেশন ভবন, ছোট-বড় সেতু, কালভার্ট, লেভেল ক্রসিং ও হাইওয়ে ক্রসিংয়ের কাজও পুরোদমে চলছে।


ঝিনুকাকৃতির আইকনিক ভবন
চান্দের পাড়া গ্রামটি ছিল ধান চাষের জায়গা। এই জায়গা ভরাট করে চলছে আইকনিক রেলস্টেশন ভবনসহ নানা অবকাঠামোগত উন্নয়নকাজ। ৩ এপ্রিল সরেজমিনে দেখা গেছে, চান্দের পাড়ার মধ্যভাগে ২৯ একর জায়গাজুড়ে চলছে রেলস্টেশন নির্মাণযজ্ঞ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও