কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

ফ্যামিলি কার্ড, ন্যায্যমূল্যের দোকানই কি বিকল্প উপায়?

ঢাকা পোষ্ট এস এম নাজের হোসাইন প্রকাশিত: ২৩ মার্চ ২০২২, ১২:২৪

রমজান উপলক্ষে নিত্যপণ্যের কোনো ঘাটতি হবে না বলে জানিয়েছে আমদানিকারক ও সরকারের সংশ্লিষ্ট দপ্তর। তবে সরবরাহ লাইনে কৃত্রিম সংকট তৈরি করা না হলে, সরকার যদি আমদানিকারক, পাইকারি ও ডিলার পর্যায়ে তদারকি জোরদার করে আমদানিকৃত ও দেশে উৎপাদিত পণ্যগুলো সমভাবে দেশব্যাপী সুষ্ঠু সরবরাহ নিশ্চিত হয় তাহলে কোনো ধরনের সংকটের আশঙ্কা নেই।


ব্যবসায়ীরা চাহিদা ও জোগানের কথা বলে মজুত কম হলেই দাম বাড়িয়ে দেন। আর বাজারে কোনো জবাবদিহিতার ব্যবস্থা নেই। দাম বাড়ালে বা অতি মুনাফা করলে বলার কেউ নেই, সেকারণে একবার আলু, একবার পেঁয়াজ, একবার সয়াবিন তেল ব্যবসায়ীরা সকলেই প্রতিযোগিতার মাধ্যমে পণ্যের দাম বাড়িয়ে মানুষের পকেট কাটছে। আর সরকারের দায়িত্বশীল লোকজন দেখেও না দেখার ভান করে থাকেন।


আবার গুটিকয়েক অসাধু ব্যবসায়ীদের বিরুদ্ধে সরকারের পক্ষ থেকে কোনো শাস্তি বা তিরস্কারমূলক ব্যবস্থা নেওয়া হয় না। তখন তাদের দেখাদেখি অন্য ব্যবসায়ীরাও মজুতদারি ও সিন্ডিকেটে জড়িত হয়ে যান। তাদের বদ্ধমূল ধারণা, তারা অপরাধ করলেও সরকার তাদের বিরুদ্ধে কোনো ব্যবস্থা নেবে না। সেকারণে পুরো বাংলাদেশটাই যেন দাম বাড়ানোর প্রতিযোগিতার হাট। এখানে সকল প্রকার ব্যবসায়ীরাই দাম বাড়ানোর প্রতিযোগিতায় লিপ্ত হন। আর এসমস্ত অপকর্মের হোতারা আবার মাননীয় প্রধানমন্ত্রীর সফর সঙ্গী হতে তৎপর থাকেন।


বৈশ্বিক করোনা মহামারির ঢেউ সামলে স্বাভাবিক আয়ে ফিরতে লড়াই করছে সাধারণ মানুষ। কিন্তু তাদের এ লড়াই আরও কঠিন করে তুলেছে জীবনযাত্রার বাড়তি খরচ। সবচেয়ে বেশি দুর্ভোগ পোহাতে হচ্ছে বাজারে গিয়ে। চাল, ডাল, তেল, আটা থেকে শুরু করে সবকিছুর দাম ক্রমাগতভাবে বেড়েই চলেছে। বাজারের উত্তাপ সইতে না পেরে মধ্যবিত্তরাও টিসিবির ট্রাকের পেছনে দাঁড়াচ্ছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও