কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

সাতই মার্চ : গণমানুষের অভিজ্ঞান

ঢাকা পোষ্ট মারুফ রসূল প্রকাশিত: ০৭ মার্চ ২০২২, ০৯:০২

৭ মার্চ ১৯৭১ সম্ভবত ইতিহাসের একটি মাত্র দিন, যা সংজ্ঞায়িত হয়েছে একটি মাত্র ভাষণের দ্বারা এবং বাংলার মানুষের জন্য বঙ্গবন্ধুর সেই ভাষণই হয়ে আছে ইতিহাসের প্রবেশদ্বার। আমাদের স্বাধীনতা সংগ্রামের ইতিহাস তৎকালীন উপমহাদেশে বিরাজমান দুটো শক্তিশালী রাজনৈতিক দর্শনের বাইরে এসে এক নবতর রূপ লাভ করেছিল এবং কী আশ্চর্য, তা সমান্তরালে হেঁটে এসে উন্নীত হয়েছে একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধে।


ব্রিটিশ ঔপনিবেশিক রাজনীতির ধারাবাহিকতায় সিভিল সমাজের যে কর্তৃত্ব প্রতিষ্ঠিত হয়েছিল, মধ্যপন্থী রাজনীতির মধ্য দিয়ে তা রাজনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াই হিসেবে বিকশিত হয়। অন্যদিকে বামপন্থী রাজনীতি তৈরি করেছিল মানুষের অর্থনৈতিক অধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াই। রাজনৈতিক দর্শনের এই দুই ধারার সঙ্গে যোগ হয়েছিল আটচল্লিশ সাল থেকে শুরু হওয়া বাংলার মানুষের ভাষার অধিকার প্রতিষ্ঠার লড়াই, জন্ম দিয়েছিল একটি নতুন রাজনৈতিক দর্শনের, যার লক্ষ্য– বাঙালির জন্য একটি স্বাধীন রাষ্ট্রপ্রতিষ্ঠা। 


এই রাজনৈতিক দর্শনকে প্রেক্ষণে রেখে বাঙালি যে স্বাধীনতার লড়াই শুরু করেছিল, সে ক্ষেত্রেও তাদের সামনে দুটো স্বতন্ত্র ধারার উদাহরণ ছিল– এক. গান্ধীর অহিংস-অসহযোগ ও নিরস্ত্র প্রতিরোধ এবং দুই. নেতাজী সুভাষ বসুর সশস্ত্র মুক্তিসংগ্রাম।


বাঙালির মুক্তিসংগ্রামের ইতিহাস পাঠ করলে বোঝা যায়, সময়ের প্রয়োজনে বাঙালি এ দুই ধারার মণিকাঞ্চন যোগে রচনা করেছিল একাত্তরের মুক্তিযুদ্ধ, যেখানে সাড়ে সাত কোটি মানুষের বিপন্ন আঙুলের ছাপ জমা রাখা হয়েছিল বঙ্গবন্ধুর তর্জনীর কাছে এবং সেই তর্জনী একটি জাতির ইতিহাসের সরণচিহ্ন নির্দেশ করেছিল একাত্তরের ৭ মার্চে– তৎকালীন রেসকোর্স ময়দানের অবিনশ্বর ভাষণে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও