You have reached your daily news limit

Please log in to continue


শাসন তুচ্ছ করে মাথা তুলে দাঁড়াক বাংলা, ভাষা দিবসের প্রত্যাশা

দেশের স্বাধীনতার পর পর, ১৯৫০ এবং তার মাঝামাঝি সময়ে অ্যাংলো-ইন্ডিয়ান স্কুলশিক্ষা পদ্ধতি (যেগুলো বর্তমানে ইংরেজি মাধ্যম স্কুলে পরিণত হয়েছে) প্রবলভাবে প্রাদেশিক বা রাজ্য শিক্ষা বোর্ডের (এ ক্ষেত্রে বাংলা ভাষা) শিক্ষানীতি, কায়দা আত্মস্থ করতে চেয়েছিল। ‘‘কিন্তু ভাষা-ইতিহাসে পরিবর্তন হয়েছে পরবর্তীকালে। বাংলা মাধ্যমের স্কুলশিক্ষা পদ্ধতি এখন ইংরেজি শিক্ষা পদ্ধতিকে অনুসরণ করতে চাইছে।’’—বলছিলেন শিক্ষাবিদ সৌরীন ভট্টাচার্য।আজ, সোমবার ভাষা দিবস। বিবর্তন বাংলা ভাষাকে বিপন্ন করে তুলেছে কি না, প্রতি বছরের মতো ভাষা দিবসের আলোচনায় সেই পুরনো প্রশ্নই মাথাচাড়া দিয়ে উঠেছে।

প্রশ্ন এটাও, ভাষা দিবস কি ক্রমশ না-বাঙালি হয়ে ওঠা একটি শ্রেণির মরসুমি উদ্যাপন হয়ে উঠেছে?।এ ক্ষেত্রে নিজের কর্মজীবনের অভিজ্ঞতার কথা উল্লেখ করছেন ইতিহাসবিদ সুরঞ্জন দাস। কলকাতা বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য থাকাকালীন তিনি নিয়ম চালু করেছিলেন, সমাজবিজ্ঞানের কোনও পড়ুয়া বাংলাতেও গবেষণাপত্র জমা দিতে পারবেন। সুরঞ্জনবাবুর কথায়, ‘‘তবে তা নিয়ে অনেকেরই অনীহা ছিল। কারণ, বাংলার তুলনায় ইংরেজি ভাষায় গবেষণাপত্র জমা দিলে তার মর্যাদা বেশি হয় বলে ধারণা রয়েছে! ফলে নিয়ম প্রণয়ন, তা পালনের দায় সরকারের পাশাপাশি নাগরিক সমাজের উপরেও বর্তায়। তাই বাংলা-ইংরেজি দুটোই শেখা হোক।’’

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন