হুদা মডেলের আরেকটি নির্বাচন কমিশন নয়

প্রথম আলো সোহরাব হাসান প্রকাশিত: ১২ ফেব্রুয়ারি ২০২২, ১৫:৪০

আজ ১২ ফেব্রুয়ারি। ১৪ ফেব্রুয়ারি কে এম নূরুল হুদার নেতৃত্বাধীন নির্বাচন কমিশনের মেয়াদ শেষ হবে। এরপরই এ কমিশনের পদাধিকারীরা সাবেক হয়ে যাবেন। ২০১৭ সালের ১৫ ফেব্রুয়ারি তাঁরা দায়িত্ব নেন। তাঁদের আগমন ও নির্গমনপর্বের মধ্যে বিরাট ফারাক। পাঁচ বছর আগে এ কমিশন যখন দায়িত্ব নেয়, মানুষের মধ্যে আশা ছিল হয়তো তাঁরা ভেঙে পড়া নির্বাচনী ব্যবস্থাটি পুরোপুরি মেরামত করতে না পারলেও চেষ্টা করবেন।


পাঁচ বছরে নূরুল হুদা কমিশন হাজার হাজার নির্বাচন করেছে। দু-একটি ব্যতিক্রম বাদে এসব নির্বাচন ছিল সহিংস, সংঘাতময় ও জবরদস্তিমূলক। আবার কোনো কোনো নির্বাচন ছিল ভোটারবিমুখ। এ কমিশনের অধীন সর্বশেষ নির্বাচন হয় গত বৃহস্পতিবার মাত্র সাতটি ইউনিয়নে; যা শেষ হয়েছে প্রতিপক্ষের ওপর হামলা, নির্বাচন কমিশন অফিস, গাড়ি ভাঙচুরে, ব্যালট পত্রে পাইকারি সিল মারার মধ্য দিয়ে। এর আগে সাত দফা ইউপি নির্বাচনে ১০১ জন মানুষ নিহত হয়েছেন। চট্টগ্রামের সাতকানিয়ায় ১৩ বছরের এক শিশু গিয়েছিল ভোট দেখতে। কেন্দ্রের বাইরে সন্ত্রাসীরা তাকে কিরিচ দিয়ে কুপিয়ে হত্যা করেছে। অথচ নির্বাচনী কেন্দ্রের নিরাপত্তা কিংবা জনশৃঙ্খলা নিয়ে ইসির কোনো মাথাব্যথা ছিল না। তফসিল ঘোষণা ও নির্ধারিত সময়ে ফলাফল ঘোষণার মধ্যে তাদের দায়িত্ব ও কর্তব্য সীমিত ছিল। এ অবস্থায় নির্বাচনে অংশগ্রহণকারী দল ও প্রার্থীরা যে যেখানে পারেন, জবরদস্তি করেছেন। চর দখলের মহড়া দিয়েছেন।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও