কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


প্রতারণাহীন বাজার ব্যবস্থা ও কৃষি উন্নয়নে নতুন কৌশল

বছরের কোনো কোনো সময়ে পত্রপত্রিকায় ‘বাজারে আগুন লেগেছে’, ‘নিত্যপ্রয়োজনীয় দ্রব্যের দাম ঊর্ধ্বমুখী’, ‘সাধারণ মানুষের নাভিশ্বাস’ জাতীয় শিরোনাম দেখা যায়। প্রয়োজনীয় দ্রব্যের মধ্যে চাল, ডাল, পেঁয়াজ, তেল, সবজির দাম সাধারণ মানুষকে বেশি প্রভাবিত করে। তবে সাধারণ মানুষ সবচেয়ে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হয় বাজারে চালের দাম বাড়লে। বাংলাদেশ চাল উৎপাদনে বিশ্বে চতুর্থ, যা বিশ্বের মোট উৎপাদনের ৭ শতাংশ। দেশের জনগণের দৈনিক ক্যালরির ৭০ শতাংশের বেশি আসে এই চাল থেকে। জাতিসংঘের খাদ্য ও কৃষি সংস্থার হিসাবে বাংলাদেশ মাথাপিছু বার্ষিক চাল ভোগে এশিয়ায় দ্বিতীয়, যা প্রায় ১৮০ কেজি। স্বাধীনতার পর থেকে বাংলাদেশ কৃষি ক্ষেত্রে, বিশেষ করে চাল উৎপাদনে উল্লেখযোগ্য সাফল্য অর্জন করেছে। বিশেষ করে চাল উৎপাদন তিন গুণের বেশি বৃদ্ধি পেয়েছে।

একইভাবে সবজি, মাছ, মাংস, দুধ, ডিম, ভুট্টা উৎপাদন উল্লেখযোগ্যভাবে বৃদ্ধি পেয়েছে। অন্যদিকে চাষযোগ্য জমি ২৫ শতাংশ হ্রাস পেয়েছে। তবে এখনো মোট চাষযোগ্য জমির ৭৭ শতাংশ ধান উৎপাদনে ব্যবহার হচ্ছে। ধান উৎপাদন কৃষি জিডিপির ক্ষেত্রে ৫০ শতাংশ, মোট গ্রামীণ কর্মসংস্থানের ৫০ শতাংশ ও ১৫ শতাংশ গ্রামীণ খানা আয়ে অবদান রাখছে। সুতরাং খাদ্যনিরাপত্তার জন্য চাল বাংলাদেশের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ। গ্রামীণ জনগোষ্ঠীর ৬০ শতাংশ লোক প্রত্যক্ষ বা পরোক্ষভাবে ধান উৎপাদনের ওপর নির্ভরশীল। চাল শুধু কৃষিপণ্য নয়, রাজনৈতিকভাবে অতিসংবেদনশীল পণ্য।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন