কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ভূমিকম্পের ধ্বংসস্তূপ ঠেকাতে ভবন নির্মাণে যে কাজ করতেই হবে

ভূমিকম্পসংক্রান্ত বাংলাদেশের আগের ইতিহাস এবং পার্শ্ববর্তী দেশ নেপাল, ভারত ও মিয়ানমারে ঘটা ভূমিকম্পের কারণে বাংলাদেশের ভূখণ্ড কেঁপে ওঠার যে অভিজ্ঞতা আছে, তা মনে করিয়ে দেয় যে আমরা ভূমিকম্পপ্রবণ এলাকায় বসবাস করছি। ইউরেশিয়া, ইন্ডিয়া ও চায়না প্লেট—তিনটি বাংলাদেশকে ঘিরে অবস্থান করায় এদের মধ্যে যুগের পর যুগ ধরে ঠোকাঠুকিতে অনেক ফাটলের সৃষ্টি হয়েছে বলে বাংলাদেশ ভূমিকম্পের ঝুঁকিতে আছে। এই ঝুঁকির ক্রমানুসারে বাংলাদেশ ন্যাশনাল বিল্ডিং কোড (বিএনবিসি) ২০২০ বাংলাদেশকে চারটি জোনে ভাগ করেছে, যার মধ্যে ঢাকা দ্বিতীয় জোনে অবস্থিত। ঢাকাসহ দেশের সব শহরে ভবনগুলো ভূমিকম্পের কথা হিসাবে রেখে গুরুত্বসহ ডিজাইন করা দরকার।

বাংলাদেশের রাজধানী শহর ঢাকায় দেশের অধিকসংখ্যক মাঝারি ও উঁচু ভবন নির্মিত হচ্ছে। ঢাকায় ভবন করতে একটি নকশা বা প্ল্যান রাজউকে জমা দিতে হয়। রাজউকের বিজ্ঞ স্থপতিরা সেই প্ল্যান পরীক্ষা-নিরীক্ষা করে যদি সবকিছু তাঁদের বিধিমালা মেনে করা হয়ে থাকে, তবে অনুমোদন দেন। যদি কোনো রকম ত্রুটি থাকে, তবে আবেদনকারীকে পুনরায় প্ল্যানটি জমা দিতে নির্দেশ দেন। কিন্তু ভবনটির কাঠামো ডিজাইন-সংক্রান্ত কোনো কাগজপত্র রাজউক থেকে জমা দিতে বলা হয় না বলে পরীক্ষা-নিরীক্ষা করার সুযোগই নেই। এ কারণে ভবনের প্ল্যানটি অনুমোদন পেয়ে ভবন নির্মাণের সময় নির্মাতাকে কোনো পর্যায়ে নির্মাণসংক্রান্ত জবাবদিহি করতে হয় না। বেশির ভাগ ক্ষেত্রে ভবন ডিজাইন করা হয় যেসব ফার্ম বা ব্যক্তিবিশেষ দিয়ে, এর গ্রহণযোগ্যতা কতটুকু, তা যাচাই-বাছাই করার সুযোগই বর্তমান রাজউকের বিধিমালায় নেই।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন