কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

বাংলাদেশ-ভারত সম্পর্ক হতে হবে ভবিষ্যত্মুখী ও সৃজনশীল

বণিক বার্তা এম হুমায়ুন কবির প্রকাশিত: ১৯ ডিসেম্বর ২০২১, ১০:৫৯

মুক্তিযুদ্ধের ৫০ বছর, বঙ্গবন্ধুর জন্মশতবার্ষিকী, বাংলাদেশ ও ভারত সম্পর্কেরও ৫০ বছর। অনেক বিষয় বাংলাদেশ উদযাপন করছে। এক্ষেত্রে আমরা পেছনে তাকাব, খানিকটা সামনে তাকাব। মূল্যায়নের সময় এসেছে। আমরা যদি মুক্তিযুদ্ধের সময়টা থেকে দেখি তাহলে এ কথা নিঃসন্দেহে বলা যায়, ১৯৭১ সালে মুক্তিযুদ্ধের সময়ে ভারতের ভূমিকা শুধু ইতিবাচকই নয়, বরং অত্যন্ত সক্রিয় ছিল। ভারতের তত্কালীন প্রধানমন্ত্রী ইন্দিরা গান্ধী এবং সেই সঙ্গে ভারতের জনগণের কাছ থেকে বাংলাদেশ ব্যাপক সমর্থন, সাহায্য এবং সক্রিয় অংশগ্রহণ পায়। মুক্তিযুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণে সৌভাগ্য আমার হয়েছিল। সেই জায়গায় কয়েকটি বিষয়ের ওপর দৃষ্টিপাত করব। মুক্তিযুদ্ধের গল্পটা রাজনৈতিক বিবর্তনের একটা অংশ হিসেবে বিবেচিত হয়েছে। সে জায়গায় আমরা গণতন্ত্র, অর্থনৈতিক মুক্তি ও নিজস্ব সত্তা নিয়ে লড়াই করেছি। ভারতের তত্কালীন সমাজ ব্যবস্থা, প্রশাসন বা সামগ্রিক অর্থে ভারতের রাজনৈতিক কাঠামো আমাদের চিন্তার সঙ্গে অনেক বেশি মিল ছিল। এ দিকটাই আমাদের মুক্তিযুদ্ধে ভারতের সহযোগিতার জায়গাটা সহজ করেছিল এবং সেটাকে ইতিবাচক জায়গায় ধরে রাখতে সাহায্য করেছিল।


বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধটি ছিল একটি জনযুদ্ধ। এ জনযুদ্ধে প্রধান শক্তি হিসেবে মানুষ দায়িত্ব পালন করেছে। মানুষ আত্মত্যাগ করেছে। বঙ্গবন্ধুর ডাকেই আমরা এক হয়েছিলাম এবং তার ডাকে সাড়া দিয়ে মুক্তিযুদ্ধে অংশ নিয়েছিলাম। মুক্তিযুদ্ধের প্রবাহকে ধরে রাখতে যে শক্তির দরকার, সেটা সমাজের সর্বস্তর থেকে এসেছে। সেটা রাজনৈতিক কর্মী, সামরিক বাহিনী, সমাজের ছাত্র, তরুণ প্রজন্ম, ব্যবসায়ী, সমাজের সবার সম্মিলিত প্রয়াসের ফল হিসেবেই আমরা ৩০ লাখ মানুষের আত্মত্যাগের গল্পটা বলি। এ ৩০ লাখ মানুষ কিন্তু সাধারণ মানুষ, যারা মুক্তিযুদ্ধ ও একটা স্বাধীন দেশের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করার জন্য হাসিমুখে প্রাণ দিয়েছেন। তাদের বর্তমানকে ত্যাগ করে তারা আমাদের ভবিষ্যেক গড়তে সাহায্য করেছেন। সেজন্য ৫০ বছর পর এসে যখন আমরা এখন বাংলাদেশের গল্প বলি এবং ৫০ বছর পর এসে মুক্তিযুদ্ধের দিকে তাকাই তখন সবচেয়ে আগে যে কাজটা করতে হবে সেটা হলো, মুক্তিযুদ্ধে যারা শহীদ হয়েছিলেন, যারা আত্মত্যাগ করেছিলেন, তাদের প্রতি গভীর শ্রদ্ধা ও কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন।


সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও