![](https://media.priyo.com/img/500x/https%3A%2F%2Fimages.prothomalo.com%2Fprothomalo-bangla%252F2021-12%252Fd35da96f-ffa4-4c8d-82d7-eae452c31252%252Fctg_building.jpeg%3Fauto%3Dformat%252Ccompress%26format%3Dwebp%26w%3D640%26dpr%3D1.0)
ভূমিকম্পের ঝাঁকুনি ও ভবন নির্মাণে যা আমাদের বিবেচনায় রাখতে হবে
২৬ নভেম্বর ঢাকায় সূর্য ওঠার আধা ঘণ্টা আগে একটি ঝাঁকুনি অনুভূত হয়। এ সময় বেশির ভাগ মানুষই ঘুমিয়ে থাকায় ঝাঁকুনিটা টের পায়নি। যাঁরা সময়মতো নামাজ পড়ার তাগিদে বা অন্য কোনো কারণে উঠেছেন, তাঁরা টের পেয়েছেন। তাঁদের অনেকেই সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমে ভূমিকম্পটির কথা জানান দিয়েছেন। অনেকেই শুকরিয়া আদায় করেছেন এর চেয়ে বড় ঝাঁকুনি কিংবা বড় ক্ষয়ক্ষতি থেকে রক্ষা পাওয়ার জন্য। ভূমিকম্পটির উৎপত্তিস্থল ছিল মিয়ানমার ও ভারতের সীমান্তের কাছে অবস্থিত মিয়ানমারে চিন রাজ্যের রাজধানী হাখা শহর থেকে ১৯ কিলোমিটার উত্তর-পশ্চিমে ৪২ কিলোমিটার মাটির গভীরে। এর মাত্রা ছিল ৫ দশমিক ৮; ঘটেছে বাংলাদেশ সময় ভোর ৫টা ৪৫ মিনিটে।
- ট্যাগ:
- মতামত
- ভূমিকম্প
- ভবন নির্মাণ
- কাঠামো পরিবর্তন