নদীই যেখানে সীমান্ত গড়ে দেয়

আনন্দবাজার (ভারত) সুপ্রতিম কর্মকার প্রকাশিত: ০২ ডিসেম্বর ২০২১, ০৬:৪১

আন্তর্জাতিক সীমান্তরেখা থেকে ১৫ কিলোমিটার ভিতর পর্যন্ত বিএসএফ-এর টহল দেওয়ার কথা। সম্প্রতি কেন্দ্রীয় স্বরাষ্ট্র মন্ত্রক সেই পরিধি বাড়িয়ে পশ্চিমবঙ্গ, পঞ্জাব ও অসমে আন্তর্জাতিক সীমান্ত থেকে ৫০ কিলোমিটার এলাকা পর্যন্ত কাজ করার ক্ষমতা দিয়েছে সীমান্ত রক্ষী বাহিনীকে। রাজ্য সরকার তার প্রতিবাদ করেছে, যুক্তরাষ্ট্রীয় পরিকাঠামো লঙ্ঘন হচ্ছে বলে।


উঠতে পারে একটা অন্য প্রশ্নও। ‘সীমান্তের সুরক্ষা’ বললেই মনে ভেসে ওঠে কাঁটাতারের বেড়া, আর তার সামনে টহলরত সশস্ত্র জওয়ান। কিন্তু যেখানে সীমান্ত নির্দেশ করে নদী? পশ্চিমবঙ্গে ৫২টি ‘ট্রান্সবাউন্ডারি’ নদী আছে। ‘সীমানাদিহী খাম্বা’-র মতো বুক চিতিয়ে থাকে সে সব নদী। নদীর যে অংশ সীমান্ত থেকে একটু দূরে থাকে, সেখানে গোল পেঁচানো কাঁটাতারের বেড়া দেয় বিএসএফ। কিন্তু নদী যখন সীমান্তের একেবারে লাগোয়া থাকে, তখন নদী আর তীরবর্তী জনবসতির মাঝে ফাঁকা জায়গা থাকে কম। তখন কাঁটাতারের বেড়া দেওয়া সম্ভব হয় না। খোলা আকাশের তলায় সীমান্ত পাহারা দেয় একলা নদী। তাই পশ্চিমবঙ্গের ক্ষেত্রে বিএসএফ-এর এক্তিয়ারভুক্ত এলাকা বৃদ্ধি করলেই সুরক্ষা হাতের মুঠোয় চলে আসবে, এমন ভাবার যুক্তি কতটুকু? বাংলার ভৌগোলিক অবস্থানে নদীকে নিয়ন্ত্রণ করা সীমান্ত প্রহরীদের কাছে একটা চ্যালেঞ্জ।


 

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও