মা-বাবার সংস্পর্শ অপরিণত নবজাতকের মৃত্যু ঠেকায়
বাংলাদেশ নবজাতক স্বাস্থ্যব্যবস্থার উন্নতিতে অসাধারণ অগ্রগতি অর্জন করেছে। শিশুমৃত্যু হ্রাস-সম্পর্কিত জাতিসংঘের সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এমডিজি #৪) অর্জন করেছে ২০১০ সালে। সহস্রাব্দ উন্নয়ন লক্ষ্য থেকে টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি) অর্জন করতে হলে ২০৩০ সালের মধ্যে বাংলাদেশকে নবজাতকের মৃত্যুহার প্রতি হাজার জীবিত জন্মে ১২ অথবা এর নিচে কমিয়ে আনতে হবে। ২০১২ সালে এ সংখ্যা ছিল ২৮। নবজাতক মৃত্যুর প্রায় ৮০ শতাংশই প্রতিরোধযোগ্য।
বাংলাদেশ সরকার ২০৩০ সালের মধ্যে নবজাতক মৃত্যুর হার কমিয়ে আনার মাধ্যমে জাতিসংঘের টেকসই উন্নয়ন লক্ষ্যমাত্রা (এসডিজি ৩.২) অর্জনের প্রতিশ্রুতি ঘোষণা করেছে। বাংলাদেশে নবজাতকের মৃত্যুর অন্যতম একটি প্রধান কারণ, অপরিণত জন্মজনিত জটিলতা। ১৯ শতাংশ নবজাতকের মৃত্যুর জন্য এটা দায়ী।