You have reached your daily news limit

Please log in to continue


অপরাধ নিয়ন্ত্রণে কঠোর হতে হবে

রোহিঙ্গা শিবিরগুলো ক্রমে অপরাধের আখড়া হয়ে উঠছে। গুম, খুন, ধর্ষণ, অপহরণ—কোনো কিছুই বাদ যাচ্ছে না। বিশেষ করে রাতে প্রায় প্রতিটি শিবির চলে যায় অস্ত্রধারী সন্ত্রাসীদের দখলে। নারীদের তুলে নিয়ে যায় স্বামী-স্বজনদের সামনেই। প্রাণের ভয়ে কেউ কিছু বলতেও পারে না। বিভিন্ন সময়ে প্রকাশিত খবর থেকে জানা যায়, পালিয়ে আসা রোহিঙ্গাদের মধ্যে ডাকাতির সঙ্গে জড়িত বেশ কিছু গ্রুপ রয়েছে। রয়েছে মাদক ও অস্ত্র চোরাচালান সিন্ডিকেট। ক্রমেই ভয়ংকর রূপ নিতে শুরু করেছে রোহিঙ্গাদের বিভিন্ন সংগঠনের মধ্যে আধিপত্য বিস্তারের লড়াই। সম্প্রতি রোহিঙ্গা প্রত্যাবাসনের পক্ষে কাজ করা রোহিঙ্গা নেতা মহিব উল্লাহকে হত্যা করা হয়েছে। শুক্রবার ভোররাতে ক্যাম্পসংলগ্ন একটি মাদরাসায় হামলা চালিয়ে তিন শিক্ষক, এক শিক্ষার্থী এবং ক্যাম্পের দুজন বাসিন্দাকে হত্যা করা হয়েছে। পরে আইন-শৃঙ্খলা রক্ষা বাহিনী আগ্নেয়াস্ত্রসহ এক রোহিঙ্গাকে গ্রেপ্তারও করেছে। এসব হামলার জন্য ক্যাম্পে বসবাসকারী রোহিঙ্গারা আরাকান রোহিঙ্গা স্যালভেশন আর্মি (আরসা) ও তাদের অনুসারীদের দায়ী করেছেন। জাতিসংঘসহ আন্তর্জাতিক অনেক সংস্থাই এমন হামলায় উদ্বেগ প্রকাশ করে ক্যাম্পে শান্তি রক্ষার আহবান জানিয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন