You have reached your daily news limit

Please log in to continue


কঠোর শর্তারোপ করা প্রয়োজন

পৃথিবী নামের গ্রহটি কিভাবে ধ্বংসের পথে এগিয়ে চলেছে, অনেক দিন ধরেই বিজ্ঞানীরা সেই ধারণা দিয়ে আসছেন। পৃথিবীর বায়ুমণ্ডলে কার্বন ডাই-অক্সাইডসহ গ্রিনহাউস গ্যাসগুলো ক্রমাগতভাবে বেড়ে চলেছে। এতে পৃথিবীর উষ্ণায়ন প্রক্রিয়া দ্রুততর হচ্ছে। মেরু অঞ্চলের বরফ গলছে বেশি করে। সমুদ্রপৃষ্ঠের উচ্চতা বাড়ছে। বহু দেশের উপকূলীয় নিম্নাঞ্চল তলিয়ে যাচ্ছে। অনেক দ্বীপ দেশের অস্তিত্ব হুমকির মুখে পড়েছে। জলবায়ু পরিবর্তনের কারণে খরা, বন্যা, ঘূর্ণিঝড়, জলোচ্ছ্বাসের মতো প্রাকৃতিক দুর্যোগের সংখ্যা ও তীব্রতা দুটিই বাড়ছে। রোগব্যাধির প্রকোপ বাড়ছে। বিজ্ঞানীরা বলছেন, এই প্রক্রিয়া দ্রুত রোধ করা না গেলে মানবজাতি অস্তিত্ব সংকটে পড়বে। বিশ্বনেতারা এই লক্ষ্যে অনেক দিন থেকেই কার্যকর পদক্ষেপ গ্রহণের চেষ্টা করে আসছেন। ১৯৯৭ সালে কিয়োটো প্রটোকলের মাধ্যমে করণীয় নির্ধারণ করে সুনির্দিষ্ট কিছু লক্ষ্যমাত্রাও নির্ধারণ করা হয়েছিল। অত্যন্ত দুঃখজনক যে সেসব লক্ষ্যমাত্রা অর্জন হয়েছে অতি সামান্যই। ২০১৫ সালে ফ্রান্সের রাজধানী প্যারিসে জাতিসংঘের সদস্য রাষ্ট্রগুলো প্রতিশ্রুতিবদ্ধ হয়েছিল যে বৈশ্বিক উষ্ণতা বৃদ্ধির মাত্রা দুই ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে রাখা হবে, সম্ভব হলে ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে কমিয়ে আনা হবে। কপ-২১ নামে পরিচিত ওই সম্মেলনে এ জন্য কার্বন নিঃসরণের মাত্রা কতটুকু কমাতে হবে তা-ও নির্দিষ্ট করে দেওয়া হয়েছিল। কিন্তু দুঃখজনক হলেও সত্য যে সেই লক্ষ্য অর্জনের ধারেকাছেও আমরা পৌঁছাতে পারিনি। বরং কোনো কোনো দেশ সেই চুক্তি থেকে নিজেদের প্রত্যাহার করে নেয় কিংবা কার্বন নিঃসরণের পরিমাণ আরো বাড়িয়ে দেয়। এ ছাড়া প্রতিবছর কপ সম্মেলনে অনেক আলোচনা হয়, লক্ষ্য নির্ধারিত হয়, কিন্তু কাজ হয় খুবই কম। এই অবস্থায় ৩১ অক্টোবর শুরু হতে যাচ্ছে কপ-২৬ সম্মেলন। কিন্তু এরই মধ্যে অতিরিক্ত কার্বন নিঃসরণকারী ও জীবাশ্ম জ্বালানি উৎপাদনকারী কিছু দেশ সম্মেলনে যাতে কঠোর কোনো শর্তারোপ না হয় সে লক্ষ্যে চেষ্টা-তদবির চালাতে শুরু করেছে বলে গণমাধ্যমে খবর এসেছে। ফলে কপ-২৬-এর সাফল্য নিয়েও সন্দেহ দেখা দিয়েছে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন