You have reached your daily news limit

Please log in to continue


তদারকি বাড়ান

দেড় বছরেরও বেশি সময় করোনা অতিমারির কারণে জাতীয় অর্থনীতিসহ নানা দিকেই এর অভিঘাত লেগেছে। বিপুল সংখ্যক মানুষ কর্মহীন। অনেকেরই আয়-রোজগার কমে গেছে। মানুষের দৈনন্দিন জীবনে নানা মাত্রায় সৃষ্টি হয়েছে মারাত্মক আর্থিক চাপ। এর মধ্যে নিত্যপণ্যের দাম ঊর্ধ্বমুখী হওয়ায় নাভিশ্বাস উঠেছে। হঠাৎ পেঁয়াজের দাম কেজিতে বেড়ে গেছে ১৫-২০ টাকা। বুধবার সমকালে প্রকাশিত প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, প্রতি বছর নানা অজুহাতে অক্টোবর-নভেম্বর মাসে পেঁয়াজের দাম বাড়ানোর ফন্দি আঁটেন অসাধু ব্যবসায়ীরা। এবারও এর ব্যত্যয় ঘটেনি। এ ব্যাপারে খুচরা ব্যবসায়ীরা দুষছেন পাইকারি ব্যবসায়ীদের।

আর পাইকারি ব্যবসায়ীরা বলছেন, সরবরাহ কম, তাই দাম বেশি। চাল আমাদের প্রধান খাদ্যপণ্য। দফায় দফায় বাড়ছে চালের দামও। তা ছাড়া ভোজ্যতেল, আটা, চিনিসহ অনেক নিত্যপণ্যের দাম সাধারণ মানুষের নাগালের বাইরে। সবজির দাম বাড়ছে লাফিয়ে লাফিয়ে। বাজারে পর্যাপ্ত সবজির সরবরাহ থাকলেও কোনোটিরই দাম কম নয়। দেখা যাচ্ছে, উৎপাদন ক্ষেত্র, পাইকারি বাজার আর খুচরা বাজারের এই তিন স্তরের মধ্যে দামের পার্থক্য অনেক। উৎপাদকরা ন্যায্যমূল্য থেকে বঞ্চিত হন, মধ্যস্বত্বভোগীরা সব ফায়দা লুটে নেয়- এ অভিযোগ নতুন নয়। সবকিছু মিলিয়ে সাধারণ মানুষের জীবনযাপন কঠিন হয়ে পড়েছে। সবচেয়ে বিপাকে পড়েছেন স্বল্প আয়ের মানুষ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন