কন্যা, জায়া, জননী। কতভাবেই না কন্যাদের উপস্থাপন করা হয়। জীবনের এক-একটি পর্বে এক এক নামে হয় তাদের পরিচয়। তবে বিয়েযোগ্য কন্যাদের একটি শব্দ প্রায়ই শুনতে হয়। তা হলো 'কন্যাদায়'। মেয়েরাও এই 'কন্যাদায়গ্রস্ত' শব্দটি শুনতে শুনতে অবচেতন মনেই নিজেকে পরিবারের বোঝা ভাবতে শুরু করে। পিতা-মাতা যেহেতু 'পাত্রস্থ' করার মধ্য দিয়ে দায়মুক্তি খোঁজেন, তখন মেয়েরাও উচ্চশিক্ষা বা চাকরির মতো মুক্তির পথ না খুঁজে 'ভালো পাত্রের' যোগ্য পাত্রীর প্রমাণ দিতেই ব্যস্ত হয়ে পড়ে। অথচ কন্যাদের যদি 'কন্যারত্ন' বলে পরিচয় করিয়ে দেওয়া যায়, যদি কোনো মেয়ের পিতা-মাতা বলেন- তারা 'কন্যারত্নে'র গর্বিত পিতা-মাতা, তাহলে বারবার এই শব্দটি শুনতে শুনতে জীবন সম্পর্কে মেয়েদের দৃষ্টিভঙ্গি বদলে যেতে পারে। এ ধরনের শব্দের সঙ্গে শৈশব বা কৈশোরকাল থেকে তাদের পরিচিত করলে ভালো ফল পাওয়া যেতে পারে। কৈশোর স্তরটি হলো জীবনের বাকি পর্বগুলোর জন্য প্রস্তুতিপর্ব। এ পর্বে তাদের সামনে আইকন হিসেবে আগের এবং বর্তমানের সকল নারী ব্যক্তিত্বকে উপস্থাপন করা যেতে পারে।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
দায় নয়, তারা 'কন্যারত্ন'
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন