You have reached your daily news limit

Please log in to continue


নিয়োগপ্রক্রিয়া স্বচ্ছ হতে হবে

দেশে যখন একের পর এক মানবাধিকার লঙ্ঘনের ঘটনা ঘটছে, তখন জনগণের করের অর্থে পরিচালিত জাতীয় মানবাধিকার কমিশনের নির্বিকার থাকা কেবল হতাশাজনক নয়, উদ্বেগজনকও। গত সোমবার মানবাধিকার সংগঠন আইন ও সালিশ কেন্দ্র (আসক) আয়োজিত এক ভার্চ্যুয়াল আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, যে প্রতিষ্ঠানের নিয়োগে দলীয় রাজনৈতিক দৃষ্টিভঙ্গির প্রতিফলন ঘটে, যে প্রতিষ্ঠানে দলীয় আনুগত্যের বাইরে কাউকে নেওয়া হয় না, সেই প্রতিষ্ঠানের কাছে মানবাধিকার সুরক্ষা আশা করা কঠিন।

বিভিন্ন মহলের দাবির পরিপ্রেক্ষিতে আওয়ামী লীগ সরকার ২০০৯ সালে যখন জাতীয় মানবাধিকার কমিশন গঠন করে, তখন আশা করা হয়েছিল, মানুষের মৌলিক অধিকার লঙ্ঘন রোধে প্রতিষ্ঠানটি কিছুটা হলেও ভূমিকা রাখবে। প্রথমে এর চেয়ারম্যান করা হয়েছিল একজন শিক্ষাবিদকে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন