পাহাড়ের গায়ে লেগে থাকা প্রশস্ত ধাপের সিঁড়ি। শ্বেতপাথরের। শতাব্দীর প্রবঞ্চনায় এখন আর ওগুলো শ্বেত নেই অবশ্য। ধূসর। দুই পাশ থেকে বৃক্ষমঞ্জরির শাখা নেমে এসে জাপটে ধরতে চেয়েছে সিঁড়ির সব কটি ধাপকে। দু–এক জায়গায় আবার পাহাড়ের ধূমল মৃত্তিকা প্লাবনধারায় ভাসিয়ে দিয়েছে সিঁড়ির জমিন। আর তাই আয়তনের দিক থেকে অনেকটা জায়গাজুড়ে থাকলেও সিঁড়ির বুকে পা ফেলার স্থান কিন্তু তেমন একটা নেই। সেটুকু অসুবিধা মেনে নিয়েই লম্বা লম্বা ধাপ পেরিয়ে যখন পাহাড়ের চূড়ায় পৌঁছাই, তখন দেখি, বেশ কিছু চেয়ার-টেবিল ছড়িয়ে-ছিটিয়ে একটি ক্যাফে সকালের পয়লা কাস্টমার ধরার জন্য কেবল প্রস্তুত হচ্ছে। বসানো হয়েছে জল গরম করার যন্ত্র। জলের বাষ্প পাক খেয়ে ক্যাফের ছাদের যে অংশের দিকে ধেয়ে যায়, সেখানে ছোট্ট একটি টানানো সাইনবোর্ডে লেখা—স্থাপিত ১৮৬৯।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
করফু দ্বীপের কল্লোল ১
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন