কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর লিখেছেন, ‘মানুষের দায় মহামানবের দায়, কোথাও তার সীমা নেই। অন্তহীন সাধনার ক্ষেত্রে তার বাস। জন্তুদের বাস ভূমণ্ডলে, মানুষের বাস সেইখানে যাকে সে বলে তার দেশ। দেশ কেবল ভৌমিক নয়, দেশ মানসিক। মানুষে মানুষে মিলিয়ে এই দেশ জ্ঞানে জ্ঞানে, কর্মে কর্মে। যুগ-যুগান্তরের প্রবাহিত চিন্তাধারায় প্রীতিধারায় দেশের মন ফলে শস্যে সমৃদ্ধ। বহু লোকের আত্মত্যাগে দেশের গৌরব সমুজ্জ্বল। যেসব দেশবাসী অতীত কালের তাঁরা বস্তুত বাস করতেন ভবিষ্যতে। তাঁদের ইচ্ছার গতি কর্মের গতি ছিল আগামীকালের অভিমুখে। তাঁদের তপস্যার ভবিষ্যৎ আজ বর্তমান হয়েছে আমাদের মধ্যে, কিন্তু আবদ্ধ হয়নি। আবার আমরাও দেশের ভবিষ্যতের জন্য বর্তমানকে উৎসর্গ করছি। সেই ভবিষ্যেক ব্যক্তিগতরূপে আমরা ভোগ করব না।’ রবীন্দ্রনাথ ঠাকুরের আরেকটি নিবন্ধের ভাবার্থ এ রকম যে সত্যের কোনো বিকল্প নেই। সত্যকে আশ্রয় করেই মানুষকে চলতে হয়। সত্যকে এড়িয়ে অসত্যকে আশ্রয় করে যাদের পথচলা, তাদের যাত্রাপথে একদিন বিরতি পড়বেই। কিন্তু লক্ষ্য যার স্থির, অন্তরে যার দেশমাতৃকাকে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার ব্রত, তিনি যেকোনো বাধাকেই তুচ্ছজ্ঞান করে এগিয়ে যেতে পারেন। সেই অগ্রগামীদের একজন সজীব ওয়াজেদ জয়। বাংলাদেশের রাজনৈতিক উত্তরাধিকারের তৃতীয় প্রজন্ম তিনি।
You have reached your daily news limit
Please log in to continue
স্থির লক্ষ্যের সত্যাশ্রয়ী ব্রতচারী
সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন