কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

You have reached your daily news limit

Please log in to continue


ঘর পোড়া গরু সিঁদুরে মেঘ দেখলেও আর ভয় পায় না

ঈদ উদযাপন করলাম আমরা। গ্রামে গ্রামে, মফস্বলে মফস্বলে, শহরে শহরে নানাভাবে স্বাস্থ্যবিধি ভেঙেছে। করোনার ভারতীয় ভ্যারিয়েন্ট যেখানে চোখ রাঙাচ্ছে সেখানে আমরা দিব্যি আনন্দ করছি। আনন্দে দোষ নেই, ত্রুটি হলো সচেতনতা না থাকায়। আর কবে আমরা সচেতন হবো, সেটাই এখন হাজার কোটি টাকার প্রশ্ন।

একটা সত্য ঘটনা বলি, অনেকেই জানেন। এই তো কদিন আগের পরিস্থিতি, ভারতের নয়াদিল্লির একাধিক হাসপাতালে কোভিড রোগীদের ছটফট দশা। রোগীর আত্মীয়দের হাহাকার। জায়গা হয়নি বেডে, মেঝেতেও। বারান্দাও ফাঁকা নেই। উঠান আর হাসপাতাল সংলগ্ন রাস্তাই তখন শেষ ভরসা। চিকিৎসক আসেন, সেখানে দাঁড়িয়ে কয়েক সেকেন্ড সেবা দেন, আবার কখনও আসেনও না। শ্বাস নিতে না পারা রোগী, ধুঁকতে ধুঁকতে গণমাধ্যমে বলেন, ‘শ্বাস লেনে মে দিক্কাত হো রাহিহে, কুছ কারতা হি নেহি এ লোগ’, অর্থাৎ শ্বাস নিতে কষ্ট হচ্ছে, কিন্তু ডাক্তাররা কিছু করছেই না! চিকিৎসা না পেয়ে, অক্সিজেন না পেয়ে রোগীর মৃত্যু হয়েছে বহু। কী হৃদয়বিদারক দৃশ্য। এখনও পরিস্থিতি খুব একটা ভালো হয়নি। এই তো কদিন আগে বিহার, উত্তরপ্রদেশে গঙ্গায় ভেসে এসেছে শতাধিক মরদেহ। পশ্চিমবঙ্গেও ভয়ানক অবস্থা। করোনায় মৃতদের সৎকারে হাঁপিয়ে উঠেছে পুরো ভারত। তাই তো তাদের ভাসিয়ে দেয়া হয়েছে নদীতে। কী করুণ সেই সব দৃশ্য, যারা এর মুখোমুখি হয়েছেন তারাই প্রকৃত অর্থে টের পাচ্ছেন ভয়াবহতা। আমরা তার আগে ব্রাজিলের সংকট দেখেছি, প্রত্যক্ষ করেছি যুক্তরাষ্ট্রে মৃতদেহ হিমঘরে পড়ে থাকার বিষয়টি। করোনায় হাজার হাজার মৃত্যু বলে কথা, আর কত সৎকার করা যায়!

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন