You have reached your daily news limit

Please log in to continue


১৭ এপ্রিলের মুজিবনগর আম্রকানন

জায়গাটির নাম আগে ছিল বৈদ্যনাথতলা। বৈদ্যনাথতলা থেকে পলাশীর দূরত্ব মাত্র কুড়ি মাইল। ১৭৫৭ সালে পলাশীর আম্রকাননে অস্তমিত হয়েছিল বাংলার স্বাধীনতার শেষ সূর্য। কিন্তু মেহেরপুরের বৈদ্যনাথতলার আম্রকাননের ইতিহাসটি গৌরবের। ১৭ এপ্রিল ১৯৭১। এখানেই স্বাধীন বাংলাদেশ সরকারের সূর্য উদিত হয়। দেশি-বিদেশি সাংবাদিক ও হাজারো জনতার সামনে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ (প্রবাসী) সরকারের প্রধানমন্ত্রী ও মন্ত্রীরা শপথ নেন। সেই থেকে ইতিহাসের হাত ধরে বৈদ্যনাথতলা হয়ে যায় মুজিবনগর।

এপ্রিল মাসের প্রথম সপ্তাহ। পাকিস্তানি সামরিক বাহিনীর বাঙালি নিধন ক্রমশই বাড়ছে। সীমান্তবর্তী ভারতীয় রাজ্যগুলোয় বিপন্ন দেশত্যাগীদের ঢলও বাড়তে থাকে। দেশের নানা অংশে হানাদার পাকিস্তান বাহিনীর বিরুদ্ধে বেঙ্গল রেজিমেন্ট, ইপিআর, পুলিশ ও ছাত্রজনতা বিচ্ছিন্ন প্রতিরোধ গড়ে তোলে। কিন্তু পাকিস্তানি সাঁজোয়া বাহিনীর কাছে তারা টিকতে পারে না। এদিকে ভারত সীমান্তের সব অংশে আশ্রয় লাভকারী যুব-তারুণ্য অস্ত্র প্রশিক্ষণের জন্য রাজনৈতিক নেতাদের ওপর চাপ প্রয়োগ করতে থাকে। ভারত সরকারের সঙ্গে আলোচনা চালানোর জন্যও তখন একটি আনুষ্ঠানিক কর্র্তৃপক্ষ জরুরি হয়ে ওঠে। ফলে যত দ্রুত সম্ভব একটি সরকার গঠনের প্রয়োজনীয়তা বোধ করতে থাকেন সকলে।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন