কুইক লিঙ্ক : মুজিব বর্ষ | করোনা ভাইরাসের প্রাদুর্ভাব | প্রিয় স্টোর

লকডাউনের বিকল্প চিন্তাই অর্থনীতির জন্য মঙ্গল

কালের কণ্ঠ ড. আবু আহমেদ প্রকাশিত: ১১ এপ্রিল ২০২১, ১০:৫১

বাংলাদেশে কভিড-১৯ সংক্রমণ শুরুর দিকে লকডাউনজাতীয় বিধি-নিষেধ আরোপ করা হয়েছিল। তখন ব্যাপক হারে লোকজনের মধ্যে ভাইরাসটি ছড়ায়নি। ফলে সংক্রমণের গতি নিয়ন্ত্রণে বিধি-নিষেধগুলোর দরকার ছিল। কিন্তু আমাদের ভুলে গেলে চলবে না, তখন ‘লকডাউনের’ মধ্যেও প্রতি সপ্তাহে সংক্রমণ বাড়তে থাকে এবং পর্যায়ক্রমে বিভিন্ন জেলায় ছড়িয়ে পড়ে। এবারের বাস্তবতা হলো ভাইরাসটি সর্বত্র কমবেশি ছড়িয়ে পড়েছে। এর মধ্যে করোনাভাইরাসের বিভিন্ন ধরনও (ভেরিয়েন্ট) দেখা দিয়েছে। ফলে এবার লকডাউন কতটা কার্যকর হবে তা সুস্পষ্ট নয়। কিন্তু দেশে লকডাউন দেওয়া মানে যে অর্থনীতিকে লকডাউন করে দেওয়া—সে বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই। অর্থনীতিকে লকডাউন করে দেওয়ার অর্থই হলো মানুষের আয় ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া, ভোগ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া, বিনিয়োগ ক্ষতিগ্রস্ত হওয়া। পরিণামে দারিদ্র্য বেড়ে যাওয়া এবং দেশ পিছিয়ে যাওয়া। তাই আমাদের বিকল্পটা নিয়েই ভাবতে হবে, বেশি জোর দিতে হবে।


আমি গত এক মাস ধরে দেখছি, টিসিবির তেল, চিনি, চাল, ডাল, পেঁয়াজ বিক্রির ট্রাকের পেছনে লম্বা লাইন। খেয়াল করলে দেখা যাবে, শুধু নিম্নবিত্ত নয়, অনেক সম্পন্ন মধ্যবিত্তও আজ লম্বা লাইনে দাঁড়িয়ে আছে। অথচ একসময় তারা ট্রাকের পেছনে দাঁড়িয়ে এসব পণ্য কেনার জন্য অপেক্ষা করত না। এর অর্থটা কী? অর্থটা হলো তাদের আয় কমে গেছে। বাজারে গিয়ে পণ্যগুলো কেনার মতো ক্ষমতা হারিয়ে ফেলেছে। অর্থাৎ তাদের ক্রয়ক্ষমতা কমে গেছে। কেন এমনটা হবে? বিশ্বব্যাংক বলছে, আমাদের অর্থনীতি এখনো সাড়ে ৫ শতাংশ হারে প্রবৃদ্ধি করছে। তাহলে একটা শ্রেণি এই দুরবস্থায় পতিত হলো কেন? কারণ মধ্যবিত্ত ও নিম্নমধ্যবিত্তদের একটা অংশের আয়প্রবাহ কমে গেছে। আর এটা ঘটেছে গত বছরের লকডাউন থেকে ।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও