ডিজিটাল মিডিয়া নিয়ন্ত্রণ ও বিরোধী মত দমনের রাজনীতি

প্রথম আলো সাইমুম পারভেজ প্রকাশিত: ১১ এপ্রিল ২০২১, ০৭:৪২

এই শতাব্দীর শুরুর দিকে ডিজিটাল প্রযুক্তি সাধারণ মানুষের সাধ্যের মধ্যে আসা শুরু করে। যাঁরা রাজনীতিতে প্রযুক্তির প্রভাব নিয়ে গবেষণা করেন, তাঁদের অনেকেই মনে করেছিলেন ডিজিটাল মিডিয়া রাজনীতিতে একটি ইতিবাচক পরিবর্তন আনবে। মনে করা হয়েছিল, ইন্টারনেটে সংযুক্ত থাকার কারণে সাধারণ মানুষ অবাধ তথ্যপ্রবাহ পাবে, সহজে যোগাযোগ করতে পারবে এবং প্রতিবাদের জন্য সংগঠিত হতে পারবে, এর ফলে বিশ্বজুড়ে কর্তৃত্ববাদী সরকারের টিকে থাকা কঠিন হয়ে দাঁড়াবে।


২০১০ সালের ডিসেম্বর মাসে তিউনিসিয়া থেকে শুরু হয়ে সরকারবিরোধী প্রতিবাদ উত্তর আফ্রিকা ও মধ্যপ্রাচ্যের বেশ কটি দেশের দীর্ঘ কর্তৃত্ববাদী সরকারগুলোর ভিত্তি নাড়িয়ে দেয়। আরব বসন্ত নামে পরিচিত এই সিরিজ প্রতিবাদ নিয়ে আশাবাদের কমতি ছিল না।


এই প্রতিবাদগুলো সংগঠিত হওয়ার পেছনে সামাজিক যোগাযোগমাধ্যম একটা বড় ভূমিকা রেখেছিল বলে মনে করা হয়। গবেষকেরাও মনে করেছিলেন ডিজিটাল মিডিয়া জনগণকে প্রতিবাদের কণ্ঠস্বর দিয়েছে, তার ফলে স্বৈরাচারীদের দিন শেষ হয়ে আসছে। আরব বসন্তের এক দশক পরে আজকের বিশ্বের রাজনীতির দিকে তাকালে ডিজিটাল মিডিয়াকে শুধু মুক্তির প্রযুক্তি বলা যাচ্ছে না।


বরং আজ বিশেষজ্ঞ ও গবেষকদের মধ্যে এ নিয়ে মোটামুটি ঐকমত্য তৈরি হয়েছে যে ডিজিটাল মিডিয়া একটি দ্বিমুখী ধারালো তরবারির মতো: এই প্রযুক্তি শুধু মুক্তি দেয় না, মুক্তির পথকে অবরুদ্ধও করতে পারে। এটা নির্ভর করে কে কোন উদ্দেশ্যে এই প্রযুক্তি ব্যবহার করছে তার ওপর।

সম্পূর্ণ আর্টিকেলটি পড়ুন

প্রতিদিন ৩৫০০+ সংবাদ পড়ুন প্রিয়-তে

আরও